তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ মহকুমা শাসক, সার্কল অফিসার ও ঘটনাস্থলে উপস্থিত পুলিশ অফিসারদের সাসপেন্ড করেছেন। ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে কিন্তু ধীরেন্দ্র ওরফে ডাব্লু সিংহের এখনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে সরব হয়েছে বিরোধীরা। সপার অখিলেশ যাদব টুইট করেছেন, বালিয়ায় বিজেপির এক নেতা মহকুমা শাসক, সার্কল অফিসারের সামনে গুলি চালিয়ে এক যুবককে মেরে ফেলে চম্পট দিয়েছে। এখন দেখার এনকাউন্টারে দক্ষ সরকার নিজেদের লোকের গাড়ি ওলটায় কিনা। বসপা নেত্রী মায়াবতী বলেছেন, বালিয়ার ঘটনা অত্যন্ত চিন্তাজনক, রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে। রাজ্য সরকারের উচিত, এদিকে নজর দেওয়া। দেখুন ভিডিও- রেশন দোকান বরাদ্দ নিয়ে ঝামেলা, মহকুমা শাসকের সামনেই গুলি চালিয়ে ১জনকে মেরে ফেলল উত্তর প্রদেশের এই বিজেপি বিধায়কের সহচর
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ | 16 Oct 2020 11:02 AM (IST)
তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ মহকুমা শাসক, সার্কল অফিসার ও ঘটনাস্থলে উপস্থিত পুলিশ অফিসারদের সাসপেন্ড করেছেন।
লখনউ: হাথরস গণধর্ষণ, খুন ও তারপর দেহ জ্বালিয়ে দেওয়া নিয়ে অসন্তোষ এখনও নেভেনি। এরই মধ্যে ফের প্রশ্নের মুখে পড়ল উত্তর প্রদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে, তাতে দেখা যচ্ছে বালিয়ার বিজেপি বিধায়ক সুরেন্দ্র সিংহের এক সহচর একজনের ওপর প্রকাশ্যে গুলি চালাচ্ছে। গুলিতে মারা গিয়েছেন ৪৬ বছরের ওই ব্যক্তি। অভিযুক্তের নাম ধীরেন্দ্র সিংহ। বালিয়ার বিধায়ক সুরেন্দ্র সিংহের ঘনিষ্ঠ, বিজেপি কর্মী ধীরেন্দ্র বৃহস্পতিবার বিধায়কের সঙ্গে যোগ দিয়েছিল রেওতি এলাকার দুর্জনপুর গ্রামের এক প্রশাসনিক বৈঠকে। তাতে ছিলেন মহকুমা শাসক, পুলিশ কর্তা সহ অন্যান্য সরকারি আধিকারিকরা। সেখানেই রেশন দোকান বরাদ্দ করা নিয়ে জয় প্রকাশ পাল নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে সরকারি আধিকারিকদের কথা কাটাকাটি শুরু হয়। সেলফ হেল্প গ্রুপগুলির মধ্যেও ঝামেলা বাধে। পরিস্থিতি দেখে মহকুমা শাসক বৈঠক সেখানেই বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু পুলিশ, প্রশাসনের চোখের সামনে ধীরেন্দ্র পিস্তল বার করে জয় প্রকাশকে গুলি করে। তারপর থেকে সে ফেরার।