সন্ত্রাস দমন শাখার প্রধান মণিরুল ইসলাম বলেছেন, জঙ্গিরা আত্মসমর্পণ করতে রাজি না হওয়ায় আজ তাঁরা ‘অপারেশন হিট ব্যাক’ শুরু করেন। ড্রোন ক্যামেরায় দেখা যায়, পালাতে না পেরে গোটা পরিবার আত্মহত্যা করেছে। এরপরেই তাঁরা ওই বাড়ির ভিতরে ঢোকেন। প্রাথমিকভাবে তাঁরা মনে করছেন, ওই বাড়িতে বিস্ফোরণে সাত-আট জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে ফরেন্সিক তদন্তের পরেই এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাবে। অন্য একটি জঙ্গিঘাঁটি ঘিরে রেখেছে র্যাব ও পুলিশের বিশেষ দল।
মৌলভীবাজারের এই জঙ্গিঘাঁটির বিষয়ে স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ওই বাড়িতে দুই দম্পতি এবং পাঁচটি শিশু থাকত। বাচ্চাগুলির বয়স ছিল এক থেকে সাতের মধ্যে। ওই দুই দম্পতি প্রতিবেশীদের সঙ্গে মিশতেন না এবং বাচ্চাদেরও কথা বলতে দিতেন না। তাঁদের জীবনযাত্রা ছিল গোপনীয়তায় ভরা।