সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, যে এলাকায় দেহটি পাওয়া গিয়েছে, সেখানে ডুমুর গাছ থাকাটা একেবারেই অস্বাভাবিক। এটা দেখেই কৌতুহলবশত মাটি খুঁড়তে গিয়েই পাওয়া গিয়েছে দেহটি। যাঁর দেহ পাওয়া গিয়েছে তাঁর নাম আহমেদ হেরগুইন। মৃত্যুর কয়েক ঘন্টা আগে তিনি ডুমুর খেয়েছিলেন। তাঁর পাকস্থলীতে থাকা বীজই পরে অঙ্কুরিত হয়, এবং কালক্রমে সেখানে গজিয়ে ওঠে ওই ডুমুর গাছ।
পার্বত্য ওই এলাকায় ডুমুর গাছ দেখে এক গবেষক খননের কাজ শুরু করেন। দেখতে পান একটি মৃত মানুষের শরীর থেকে গাছটি বেরিয়েছে। এই ঘটনায় চমকে যান তিনি। সঙ্গে সঙ্গে তিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে খবর দেন। পুলিশ ওই এলাকা থেকে আরও তিনটি দেহ উদ্ধার করেছে।
হেরগুইন ১৯৭৪-এ দুটি গোষ্ঠীর সংঘর্ষে মারা গিয়েছিলেন। পরিবারের লোকজন তাঁর দেহের সন্ধান করেও পাননি।
একটি গুহায় হেরগুইন ও আরও দুই জনকে পাহাড়ের গুহায় আটকে রেখে ডিনামাইট ফাটিয়ে মেরে ফেলা হয় বলে অনুমান করা হচ্ছে। ডিনামাইট বিস্ফোরণের ফলে অন্ধকারগুহায় ফাটল ধরে যায়। সেই ফাটল দিয়ে সূর্যের আলো গাছটিকে বেড়ে উঠতে সাহায্য করেছে।