কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা জানিয়েছে, তথ্য ফাঁসের অভিযোগ সামনে আসায় তাদের বিশাল আর্থিক ক্ষতি হয়েছে, মুখ ফিরিয়েছেন পরিষেবা গ্রহণকারীরা। পাশাপাশি আইনি কাজকর্মের আকাশছোঁয়া খরচও আর সামাল দিতে পারছে না তারা। ফলে নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নিতে তারা বাধ্য হয়েছে।
কেমব্রিজ অ্যানালিটিকার বিরুদ্ধে অভিযোগ, ২০১৪-র শুরু থেকে কোটি কোটি ফেসবুক ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করেছে তারা। বিষয়টি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে উঠে আসার পর তাদের ব্যবসা বাণিজ্য লাটে উঠেছে বলে খবর। ২০১৬-য় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ভোটে ডোনাল্ড ট্রাম্পের হয়ে প্রচারের জন্য ভাড়া করা হয় এই সংস্থাকে। কিন্তু তথ্য ফাঁস কাণ্ডের জেরে বিশ্ববাজারে ফেসবুকের শেয়ারের দাম যেমন পড়েছে, তেমনই অ্যানালিটিকার বিরুদ্ধে আমেরিকা ও ইউরোপে শুরু হয়েছে অসংখ্য তদন্ত।