ডোকালাম এড়াতে শিক্ষা নিক ভারত, সেনাপ্রধানের বক্তব্য উড়িয়ে হুঁশিয়ারি চিনের
Web Desk, ABP Ananda
Updated at:
25 Jan 2018 09:07 PM (IST)
NEXT
PREV
বেজিং: ডোকলাম নিয়ে সেনাপ্রধান জেনারেল বিপিন রাওয়াতের বক্তব্য খারিজ করে চিনা হুঁশিয়ারি ভারতকে। রাওয়াত সম্প্রতি বলেন, ভারতকে পাকিস্তান সীমান্ত থেকে নজর ঘোরাতে হবে চিন সীমান্তে। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় চিনে চাপসৃষ্টির কথাও বলেন তিনি। গত ১২ জানুয়ারি সেনা দিবসের প্রাক্কালে সেনাপ্রধান বলেন, চিনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) উত্তর ডোকলাম বলে পরিচিত তোরসা নালার পশ্চিম প্রান্তে জমি দখল করে বসে আছে। মূল জায়গা থেকে দুপক্ষ সরে এসেছে। তবে তাঁবু রয়ে গিয়েছে। পর্যবেক্ষণ ফাঁড়িও রয়েছে। এটা ভুটান, চিনের ভূখণ্ড নিয়ে লড়াই। ডোকলাম বিতর্কিত এলাকা।
সেনাপ্রধানের মন্তব্যে প্রথম প্রতিক্রিয়ায় চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রকের মুখপাত্র কর্নেল উ কুইয়ান সাংবাদিক বৈঠকে পরিষ্কার জানিয়ে দেন, ডোকলাম চিনের অংশ। তিনি বলেন, ভারতীয় তরফের মন্তব্যে এও দেখা গেল, ভারতীয় সীমান্তরক্ষী সেনার বেআইনি ভাবে সীমান্ত পেরনো সত্যি ঘটনা। ডংলং (ডোকলাম) চিনের অংশ। উ আরও বলেন, ভবিষ্যতে এমন ধরনের পরিস্থিতি এড়াতে ডোকলাম ঘিরে ৭৩ দিনব্যাপী অচলাবস্থা থেকে শিক্ষা নিক ভারত।
চিনা সেনাবাহিনী ভারতীয় সেনার রাস্তা নির্মাণ বন্ধ করে দেওয়ার পর গত বছরের ১৬ জুন থেকে ডোকলাম ঘিরে দীর্ঘ সংঘাত চলে। ২৮ আগস্ট তার অবসান হয়। চিনের মোকাবিলায় বৃহত্তর কৌশলের অঙ্গ হিসাবে নেপাল, ভুটান, মায়ানমার, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তানের মতো পড়শী দেশগুলিকে সঙ্গে নিয়ে ভারতকে চলতে হবে, সেনাপ্রধানের এই মন্তব্য সম্পর্কে চিনা মুখপাত্র বলেন, আমি জোর দিয়ে বলতে চাই, আয়তন যা-ই হোক, দেশটাকে সমান মর্যাদা দিতে হবে। প্রভাব-প্রতিপত্তির কথা বলাটা ঠান্ডা যুদ্ধের মানসিকতা। চিন সবসময় এর বিরোধী।
আফগানিস্তানে চিনের সামরিক বা সন্ত্রাস দমন ঘাঁটি তৈরির পরিকল্পনা আছে, এ খবরও পুরোপুরি ভিত্তিহীন বলে অস্বীকার করেন উ।
বেজিং: ডোকলাম নিয়ে সেনাপ্রধান জেনারেল বিপিন রাওয়াতের বক্তব্য খারিজ করে চিনা হুঁশিয়ারি ভারতকে। রাওয়াত সম্প্রতি বলেন, ভারতকে পাকিস্তান সীমান্ত থেকে নজর ঘোরাতে হবে চিন সীমান্তে। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় চিনে চাপসৃষ্টির কথাও বলেন তিনি। গত ১২ জানুয়ারি সেনা দিবসের প্রাক্কালে সেনাপ্রধান বলেন, চিনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) উত্তর ডোকলাম বলে পরিচিত তোরসা নালার পশ্চিম প্রান্তে জমি দখল করে বসে আছে। মূল জায়গা থেকে দুপক্ষ সরে এসেছে। তবে তাঁবু রয়ে গিয়েছে। পর্যবেক্ষণ ফাঁড়িও রয়েছে। এটা ভুটান, চিনের ভূখণ্ড নিয়ে লড়াই। ডোকলাম বিতর্কিত এলাকা।
সেনাপ্রধানের মন্তব্যে প্রথম প্রতিক্রিয়ায় চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রকের মুখপাত্র কর্নেল উ কুইয়ান সাংবাদিক বৈঠকে পরিষ্কার জানিয়ে দেন, ডোকলাম চিনের অংশ। তিনি বলেন, ভারতীয় তরফের মন্তব্যে এও দেখা গেল, ভারতীয় সীমান্তরক্ষী সেনার বেআইনি ভাবে সীমান্ত পেরনো সত্যি ঘটনা। ডংলং (ডোকলাম) চিনের অংশ। উ আরও বলেন, ভবিষ্যতে এমন ধরনের পরিস্থিতি এড়াতে ডোকলাম ঘিরে ৭৩ দিনব্যাপী অচলাবস্থা থেকে শিক্ষা নিক ভারত।
চিনা সেনাবাহিনী ভারতীয় সেনার রাস্তা নির্মাণ বন্ধ করে দেওয়ার পর গত বছরের ১৬ জুন থেকে ডোকলাম ঘিরে দীর্ঘ সংঘাত চলে। ২৮ আগস্ট তার অবসান হয়। চিনের মোকাবিলায় বৃহত্তর কৌশলের অঙ্গ হিসাবে নেপাল, ভুটান, মায়ানমার, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তানের মতো পড়শী দেশগুলিকে সঙ্গে নিয়ে ভারতকে চলতে হবে, সেনাপ্রধানের এই মন্তব্য সম্পর্কে চিনা মুখপাত্র বলেন, আমি জোর দিয়ে বলতে চাই, আয়তন যা-ই হোক, দেশটাকে সমান মর্যাদা দিতে হবে। প্রভাব-প্রতিপত্তির কথা বলাটা ঠান্ডা যুদ্ধের মানসিকতা। চিন সবসময় এর বিরোধী।
আফগানিস্তানে চিনের সামরিক বা সন্ত্রাস দমন ঘাঁটি তৈরির পরিকল্পনা আছে, এ খবরও পুরোপুরি ভিত্তিহীন বলে অস্বীকার করেন উ।
আন্তর্জাতিক (world) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -