ডোকলামে ৭৩ দিনের সংঘাত ছাড়াও পাকিস্তানের জঙ্গিগোষ্ঠী জইশ-ই-মহম্মদের প্রধান মাসুদ আজহারকে আন্তর্জাতিক জঙ্গি ঘোষণায় বাধা, পরমাণু সরবরাহকারী গোষ্ঠীতে ভারতের প্রবেশ আটকানো নিয়েও ভারত-চিনের কূটনৈতিক সম্পর্ক উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে।
এ প্রসঙ্গে ওয়াং বলেছেন, ‘চিন নিজের বৈধ স্বার্থ ও অধিকার বজায় রাখছে। একইসঙ্গে ভারতের সঙ্গে বজায় রাখার দিকেও নজর দিচ্ছে। আমাদের সম্পর্কের ভবিষ্যতের জন্য ভারত ও চিনের নেতাদের পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে। চিনা ড্রাগন ও ভারতীয় হাতির একে অপরের বিরুদ্ধে লড়াই করার বদলে একসঙ্গে নাচা উচিত। ভারত ও চিন ঐক্যবদ্ধ হলে এক আর এক দুই এর বদলে এগারো হয়ে যাবে। রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকলে হিমালয়ও আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে বাধা হতে পারবে না। আর সেটা যদি না থাকলে সমতলও দু’দেশকে এক করতে পারবে না। ভারতের মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব বজায় রাখতে আগ্রহী চিন।’