গতকালই এই বোর্ডের সামনে হাজিরা দেয় হাফিজ সইদ। অভিযোগ করে, যাতে সে কাশ্মীরীদের হয়ে কথা বলতে না পারে, তাই তাকে গৃহবন্দি করে রেখেছে পাকিস্তান। রাষ্ট্রপুঞ্জ ও কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থার চাপে তারা তাকে আটকে রেখেছে বলে অভিযোগ করেছে সে।
কিন্তু পাক অভ্যন্তরীণ মন্ত্রক এই অভিযোগ খারিজ করেছে। উল্টে বোর্ডকে জানিয়েছে, হাফিজ ও তার ৪ সঙ্গী জেহাদির মুখোশ পরে সন্ত্রাসবাদ ছড়ানোর কাজ করছে, তাই আটক করা হয়েছে তাদের।
সংশ্লিষ্ট বোর্ড অভ্যন্তরীণ মন্ত্রককে নির্দেশ দিয়েছে হাফিজ ও তার সঙ্গীদের আটকে রাখা নিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট পেশ করতে। ১৫ তারিখ এ ব্যাপারে পরবর্তী শুনানি।
৩০ জানুয়ারি থেকে হাফিজ ও তার ৪ সঙ্গীকে লাহোরে গৃহবন্দি করেছে পাক পঞ্জাব সরকার। জানা গিয়েছে, আমেরিকা নওয়াজ শরিফ সরকারকে হুঁশিয়ারি দেয়, যদি হাফিজের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, তবে তারা নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়বে।
যদিও হাফিজের দাবি, এভাবে তাকে আটকে রাখা আইনবিরুদ্ধ, ভারত ও আমেরিকাকে খুশি করতে ইসলামাবাদ এই পদক্ষেপ করেছে।