শ্রীনিবাস হত্যার পাশাপাশি দীপের উপর আক্রমণেরও তদন্ত শুরু করেছে এফবিআই। কানসাস ও কেন্টের পুলিশের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করা হচ্ছে বলে এফবিআই-এর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গেই অ্যামি বলেছেন, ‘কানসাসের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বোঝা যাচ্ছে, জাতিবিদ্বেষমূলক অপরাধ বাড়ছে। আমেরিকায় বিদেশি-ভীতি ও জাতিবিদ্বেষের কোনও স্থান নেই। প্রেসিডেন্ট থেকে শুরু করে আমেরিকার সব নাগরিককে জাতিবিদ্বেষের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। সৌভাগ্যবশত, কেন্টের ঘটনায় আক্রান্ত ব্যক্তি সুস্থ হয়ে উঠছেন। তাঁর আরোগ্য কামনা করছি।’
সেনেটর মারিয়া ক্যান্টওয়েলও দীপের আরোগ্য কামনা করেছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিখ সম্প্রদায়ের সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, পুলিশের ভূমিকা প্রশংসনীয়। দীপের উপর আক্রমণের ঘটনাকে জাতিবিদ্বেষ হিসেবেই দেখা হচ্ছে। আক্রমণকারীকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে।