ভারতকে আক্রমণ করে পাক প্রধানমন্ত্রী আরও বলেছেন, ‘অতীত অভিজ্ঞতা থেকে আমরা জানি, সারানোর চেয়ে আটকানো ভাল। যদি এই মুহূর্তে বিশ্ব সক্রিয় হয় এবং এই বেআইনি কাজ বন্ধ করার জন্য ভারত সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করে, আমরা এই সঙ্কট রুখতে পারব।’
জম্মু ও কাশ্মীর থেকে সংবিধানের ৩৭০ ধারা বিলোপ করা নিয়েও ভারতকে আক্রমণ করেছিলেন ইমরান। সেবারও তিনি পরমাণু যুদ্ধের হুঁশিয়ারি দেন। এবারও তিনি একই পথে হাঁটলেন। পাল্টা ভারতের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রবীশ কুমার বলেছেন, ‘গত ৭২ বছর ধরে সংখ্যালঘুদের ভারতে পালিয়ে আসতে বাধ্য করেছে পাকিস্তান। ইমরান খান চাইছেন, ১৯৭১ সালে পূর্বতন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের সঙ্গে তাঁদের দেশের সেনাবাহিনী কী করেছিল সেটা সারা বিশ্ব ভুলে যাক। সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষা করার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া উচিত পাকিস্তানের। এর আগেও সংকীর্ণ রাজনৈতিক স্বার্থে মিথ্যা বলেছেন ইমরান।’
অন্যদিকে, ভারতের সেনাপ্রধান বিপীন রাওয়াত বলেছেন, ‘সীমান্তে যে কোনও সময় উত্তেজক পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। তার জন্য আমাদের তৈরি থাকতে হবে।’