মার্কিন কাস্টম এবং বর্ডার প্রোটেকশন দফতর ওই ভারতীয়কে বিমানবন্দরেই আটক করে, কারণ, তাঁর কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সঙ্গে ছিল না। একথা জানিয়েছে মার্কিন ইমিগ্রেশন এবং কাস্টম এনফোর্সমেন্ট দফতর।
আইসিই-র হেফাজতে দুদিন থাকার পর শনিবার ওই ব্যক্তির রক্তচাপ পরীক্ষা করছিলেন সেখানকারই এক নার্স। নার্সই লক্ষ্য করেন সেই ব্যক্তির নিঃশ্বাসের কষ্ট হচ্ছে, সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।
আইসিই-র তরফে জানানো হয়েছে, তারা তাদের হেফাজতে নেওয়া প্রত্যেক ব্যক্তির শারীরিক সুস্থতার ওপর বিশেষ নজর রাখে। এই ঘটনারও পূঙ্খানুপূঙ্খ তদন্ত করে দেখার অশ্বাস দিয়েছে আইসিই। ভারতীয় দূতাবাসকেও পটেল নামের সেই ব্যক্তির মৃত্যু খবর জানানো হয়েছে। দূতাবাসের তরফে ওই ভদ্রলোকের পরিবারের লোককে খবর দেওয়া হয়েছে। পটেল হলেন অষ্টম ব্যক্তি, যাঁর আইসিই-র হেফাতজে থাকাকালে মৃত্যু হল।