বিমানটির বয়স প্রায় ৪০ বছর, এর দেখাশোনা করত কিউবা প্রশাসন। রাজধানী হাভানা থেকে তা যাচ্ছিল হোলগুন শহরে। হাভানার হোসে মার্তি বিমানবন্দরের কাছে জঙ্গলের পাশে একটি মাঠে ভেঙে পড়ে সেটি। তারপর তাতে আগুন ধরে যায়। দুর্ঘটনার কারণ এখনও পরিষ্কার নয়। ঘটনাস্থলে যান প্রেসিডেন্ট মিগুয়েল দায়জ কেনল। জানান, বহু মানুষ এই দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন।
২০১০-এর পর কিউবায় এটি তৃতীয় বড় বিমান দুর্ঘটনা। গত বছর সেনা বিমান ভেঙে পড়ায় ৮ সেনাকর্মীর মৃত্যু হয়। ২০১০-এ দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান ৬৮ জন বিমানযাত্রী।