জাফরুল্লার বাবা নিয়ামাতুল্লাহ আচাকাজাই ওই সংবাদপত্রের এডিটর-ইন-চিফ। তিনিও ২০১৬-র ইলেকট্রনিক অপরাধ দমন আইনে ছেলেকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে বলে জানান।
স্থানীয় ম্যাজিস্ট্রেট ধৃত সাংবাদিককে আরও জেরা করার জ্ন্য হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।
গত মাসেই পাক অভ্যন্তরীণমন্ত্রী নিসার আালি খান সোস্যাল মিডিয়ায় সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রচার চলার অভিযোগ শুনে হুঁশিয়ারি দেন, এতে জড়িত থাকলে রেহাই মিলবে না।