লাহোরে হওয়া বৈঠকে শরিফ বলেন, কাশ্মীরের মানুষের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকারের ন্যায্য লড়াইয়ে পাকিস্তানের নৈতিক, রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক সমর্থন অব্যহত থাকবে। প্রধানমন্ত্রী বুরহান ওয়ানিকে স্বাধীনতা আন্দোলনের শহিদ বলেছেন, জানিয়েছে রেডিও পাকিস্তান।
শরিফ বলেন, ভারতের নৃশংসতায় কাশ্মীরের স্বাধীনতা আন্দোলন আরও তীব্র হয়ে উঠবে। কাশ্মীরের মানুষ তাঁদের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার অর্জন করবেনই। গোটা পাকিস্তান এ ব্যাপারে তাঁদের সঙ্গে থাকবে।
কাশ্মীর ইস্যুকে আন্তর্জাতিক মঞ্চে তুলে ধরতে সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরকেও নির্দেশ দেন পাক প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে উদ্ধৃত করে রেডিও পাকিস্তান বলেছে, অধিকৃত কাশ্মীরে ভারতীয় সেনা মোতায়েন রেখেও কাশ্মীরীদের আন্দোলন দমন করা যায়নি।
শরিফের প্রস্তাব মেনেই বৈঠকে ঠিক হয়, ‘অধিকৃত কাশ্মীরে ভারতের বর্বরতার বিরুদ্ধে মঙ্গলবার ১৯ জুলাই কালা দিবস পালন করা হবে’।
পাশাপাশি ফ্রান্স, সৌদি আরব, বাংলাদেশ, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়ায় সাম্প্রতিক সন্ত্রাসবাদী হামলার নিন্দাও করা হয় বৈঠকে।