পাক শিক্ষামন্ত্রী এ ঘটনাকে উদ্বেগজনক বলেছেন, সরকার ফেডেরাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এফআইএ) ও সন্ত্রাস দমন শাখার সাহায্য চেয়েছে বলেও জানিয়েছেন।
কয়েকজন সরকারি অফিসারের দাবি, সীমান্তবর্তী থরপারকর জেলায় ভারতীয় সিম কার্ড ব্যবহার করা হয়, সম্ভবত সেগুলিকেই প্রশ্নপত্র ছড়িয়ে দিতে ব্যবহার করা হয়েছে। তবে গোটা বিষয়টি তদন্ত করে দেখতে হবে।
এই প্রথম নয়, করাচিতে গত ৪ মে ইন্টারমিডিয়েট পার্ট-টুয়ের অঙ্কের প্রশ্নপত্রও ফাঁস হয়। এ পর্যন্ত অন্তত ৫টি পেপার হোয়াটসঅ্যাপে ফাঁস হয়েছে।
চলতি বছরে ইতিমধ্যেই সিন্ধের পরীক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। স্থানীয় মিডিয়ায় একাধিক রিপোর্ট বেরয়, যাতে দেখা যায়, পরীক্ষা হলে খোলাখুলি টোকাটুকি করছে পরীক্ষার্থীরা।