ভলগোগ্রাদের বোরিস্কার দাবি, আগের জন্মে মঙ্গলে জন্মেছিল সে। যুদ্ধের ফলে পরমাণু অস্ত্রে তখন বিধ্বস্ত লাল গ্রহ। তার দাবি, মঙ্গলের বাসিন্দারা ৭ ফুট লম্বা, মাটির নীচে তারা থাকে, নিঃশ্বাস নেয় কার্বন ডাই অক্সাইডে।
এখানেই শেষ নয়। বোরিস্কা বলেছে, মঙ্গলের মানুষ অমর। ৩৫ বছর হয়ে গেলে আর বয়স বাড়ে না তাদের। তারা প্রযুক্তিগতভাবে অনেক এগিয়ে, নক্ষত্রমণ্ডলে ঘুরে বেড়াতে পারে।
এতটা পড়ে নিশ্চয় মনে হচ্ছে গাঁজাখুরি, গুচ্ছের সায়েন্স ফিকশন পড়ার ফল। কিন্তু বোরিস্কার আসল কথা জানলে অবাক হবেন। তার বাবা মা জানিয়েছেন, জন্মের কয়েক মাসের মধ্যেই কথা বলতে শিখে যায় সে, বেশিরভাগ সময় কথা বলত ভিনগ্রহী সব সভ্যতা নিয়ে, যে ব্যাপারে কেউ তার সঙ্গে কখনও আলোচনা করেনি। ২ বছরের মধ্যে সে লিখতে, পড়তে আর ছবি আঁকতে শিখে যায়। তাকে দেখে অবাক হতেন চিকিৎসকরা।
তার মা নিজেও চিকিৎসক। তিনি বলেছেন, জন্মের কয়েক সপ্তাহ পরেই কারও সাহায্য ছাড়া নিজে নিজে মাথা শক্ত রাখতে শিখে যায় সে।
বোরিস্কা বলেছে, প্রাচীন মিশরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল মঙ্গলের বাসিন্দাদের। তখন পাইলট হিসেবে একবার পৃথিবীতে আসে সে।
তার দাবি, পৃথিবীর মানুষের জীবন অদ্ভুতভাবে বদলে যাবে, যদি মিশরের গিজা স্ফিংক্সের তালা খোলা যায়। কীভাবে খোলা যাবে তালা? স্ফিংক্সের একটি কানের নীচে ওই তালা খোলার কলাকৌশল আছে বলে মন্তব্য করেছে সে।