সাই বুরি জেলার পুলিশ কম্যান্ডার মন্ত্রী কঙ্গওয়াতমাই জানিয়েছেন, ‘গতকাল বিকেলে যখন মেয়েটিকে আনতে তার মা স্কুলে যান, তখন স্কুলের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সে আসেনি। এরপর শুরু হয় খোঁজ। মেয়েটির মা ও এক শিক্ষক স্কুলভ্যানের চালককে যখন প্রশ্ন করেন, সে ভ্যানে গিয়ে দেখতে পায়, ভিতরে মেয়েটির অসাড় দেহ পড়ে আছে। মেয়েটির দেহ ফ্যাকাশে হয়ে গিয়েছিল। তার দেহে আঘাতের কোনও চিহ্ন না থাকলেও, নাক থেকে সামান্য রক্ত বেরিয়েছিল। দেখে মনে হচ্ছে মেয়েটি গাড়ি থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করেছিল। ময়নাতদন্ত রিপোর্টে জানা গিয়েছে, গরমে দমবন্ধ হয়েই মৃত্যু। অভিযুক্ত ভ্যানচালক স্বীকার করেছে, সব শিশু নেমে গিয়েছে কি না, সেটা খেয়াল করেনি।’
তাইল্যান্ডে ২০১২ থেকে ২০১৬-র মধ্যে স্কুলবাস বা ব্যক্তিগত গাড়ির মধ্যে আটকে থেকে অন্তত ১৩টি শিশুর মৃত্যু হয়। এ বছরের জুনেই স্কুলভ্যানের মধ্যে আটকে থেকে একটি পাঁচ বছরের শিশুর মৃত্যু হয়। ফের এক শিশুর মর্মান্তিক পরিণতি হল।