এমাসের শুরুতে উবের-এ কর্মরত এক প্রাক্তন ইঞ্জিনিয়ার তাঁর ব্লগে অভিযোগ জানান, তাঁর সংস্থার মানবসম্পদ দফতর এবং কর্তৃপক্ষ তাঁর ম্যানেজারের বিরুদ্ধে করা যৌন হয়রানির অভিযোগের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। মহিলা ওই ইঞ্জিনিয়ারের অভিযোগ ছিল তাঁর থেকে তাঁর ম্যানেজার শুধু শারীরিক ঘনিষ্ঠতা চাননি, তাঁর সঙ্গে সহমত না হলে, তাঁকে খারাপ গ্রেড দেওয়ার হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হয়। এই অভিযোগ থেকেই তথ্য প্রযুক্তি সংস্থাগুলোতে যে লিঙ্গ বৈষম্য এখনও চূড়ান্তমাত্রায় রয়েছে সেকথা আরও একবার প্রমাণ হয়ে গেল।
এই ঘটনা জানাজানি হওয়ার পরই সংস্থার তরফে অন্তর্বর্তী তদন্তের জন্যে প্রাক্তন মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল এরিক হোল্ডারকে নিয়োগ করা হয়। সেখানেই সুজান ফাউলারের তোলা অভিযোগ খতিয়ে দেখা হয়। তখনই সামনে আসে সংস্থার উচ্চ পদস্থ আধিকারিক সিঙ্ঘলের এই কীর্তির কথা।
তবে এবিষয়ে সিঙ্ঘলের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে, তিনি সরাসরি কোনও মন্তব্য না করলেও, এক বিবৃতি দিয়ে জানান, তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ মিথ্যা। তবে তাঁর গুগলের সঙ্গে একটি সমস্যা থাকার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন। গুগল-এর তরফেও এখনও এবিষয়ে কোনও মন্তব্য করা হয়নি।