লণ্ডনঃ ব্রিটিশ প্রাইম মিনিস্টার পদ থেকে ইস্তফা বরিস জনসনের। ইস্তফা দিলেন ব্রিটিশ প্রাইম মিনিস্টার বরিস জনসন। উল্লেখ্য, কার্যত নিজের দলের সদস্যদের ক্ষোভের মুখেই বরিস জনসন।  ‘দেশের স্বার্থে পদত্যাগ করুন’, বরিস জনসনকে জানিয়েছিলেন ট্রেজারি চিফ নাধিম জাওয়াহি। নিজের অফিসেই থাকবেন না নতুন দল নেতা নির্বাচন করবে কনজারভেটিভ পার্টি ? প্রশ্ন ওঠে। যিনি দল নেতা নির্বাচিত হবেন, তিনিই হতে পারেন প্রাইম মিনিস্টার। মন্ত্রিসভার একের পর এক সদস্যের পদত্যাগের চাপে এবার ব্রিটিশ প্রাইম মিনিস্টার পদ থেকে ইস্তফা সিদ্ধান্ত নিতে হল বরিস জনসনকে।


আরও পড়ুন, 'মুখ খুলুন রাজ্যপাল', মমতাকে নিয়ে দিলীপের বিস্ফোরক মন্তব্যে রাজভবনে ব্রাত্য-কুণালরা 


মন্ত্রিসভার ৫০ সদস্যের পদত্যাগের পর পিছু হঠলেন বরিস জনসন


অবশেষে পদত্যাগ করলেন ব্রিটিশ প্রাইম মিনিস্টার বরিস জনসন। মন্ত্রিসভার ৫০ সদস্যের পদত্যাগের পর পিছু হঠলেন বরিস জনসন।  ‘দেশের স্বার্থে পদত্যাগ করুন’, বরিস জনসনকে জানিয়েছিলেন ট্রেজারি চিফ নাধিম জাওয়াহি। নিজের অফিসেই থাকবেন না নতুন দল নেতা নির্বাচন করবে কনজারভেটিভ পার্টি ? প্রশ্ন ওঠে। যিনি দল নেতা নির্বাচিত হবেন, তিনিই হতে পারেন প্রাইম মিনিস্টার। আগে পদত্যাগ করেন পরিবেশ মন্ত্রী রেবেকা পাউ। উল্লেখ্য, গত ৪৮ ঘন্টায় বিট্রিশ মন্ত্রিসভায়, বরিস জনসনের উপর আস্থা হারিয়ে ৪০ জন মন্ত্রী পদত্যাগ পত্র জমা করেছেন। তারপরেই অনুমান করা হচ্ছিল যে, বিট্রিশ মন্ত্রিসভা এবং এবং প্রাইম মিনিস্টারের পদ থেকে ইস্তফা দিতে পারেন বরিস জনসন। অবশেষে সেই অনুমান সত্যি করে দিয়ে পদত্যাগ করলেন ব্রিটিশ প্রাইম মিনিস্টার বরিস জনসন। 


নতুন ব্রিটিশ প্রাইম মিনিস্টার না হওয়া পর্যন্ত বরিস জনসন দায়িত্বে থাকবেন


তবে অক্টোবারে নতুন ব্রিটিশ প্রাইম মিনিস্টার না হওয়া পর্যন্ত বরিস জনসন দায়িত্বে থাকবেন। মূলত অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাকের পদত্যাগের পর থেকেই বরিস জনসনের ব্রিটিশ প্রাইম মিনিস্টার পদ নিয়ে চাপ তৈরি হয়। ৫ জুলাই তিনি তার পদ থেকে ইস্তফা দিতেই স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভিদও পদত্যাগ করেন। এখনও পর্যন্ত তার একাধিক মন্ত্রীপরিষদ পদত্যাগ করেন। এরমধ্যে অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ ছাড়াও সাইমন হার্ট এবং ব্যান্ড্রন লুইসও পদ থেকে ইস্তফা দেন। তবে শেষ অবধি মন্ত্রিসভার একের পর এক সদস্যের পদত্যাগের পর ব্রিটিশ প্রাইম মিনিস্টার পদ থেকে পিছু হঠলেন  বরিস জনসন।