ভার্মার ট্যুইটের পর তাঁর দুঃখ প্রকাশকে স্বাগত জানিয়ে তাঁকে ধন্যবাদ জানান শাহরুখও। তিনিও পাল্টা ট্যুইটে লিখেছেন, কোনও কষ্ট হয়নি, স্যার। প্রোটোকলে যা আছে, তাকে সম্মান করতে হয়। নিজেকে তার ঊর্ধ্বে বলে ভাবি না। তুচ্ছ ব্যাপার। আপনার ভাবনার জন্য ধন্যবাদ।
এই নিয়ে গত ৭ বছরে তিনবার মার্কিন অভিবাসন দফতরের নিয়মের বেড়াজালে শাহরুখকে সে দেশের বিমানবন্দরে আটকে পড়তে হল। তাঁকে নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিধিনিয়ম দেখিয়ে বিমানবন্দর ছাড়ার পথে আটকে দিল তারা। শাহরুখ এবারের ঘটনার পর সোস্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভ জানিয়েছেন।
তবে ভার্মাই শুধু নন, তাঁর আগে ক্ষোভ উগরে দেওয়ায় দুঃখ প্রকাশ করেন মার্কিন বিদেশ দফতরের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া সংক্রান্ত অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি নেহা দেশাই বিসওয়ালও। তিনি অবশ্য দুঃখ প্রকাশ করে সাফাই দেন, বিমানবন্দরে শাহরুখ খানের অসুবিধা হওয়ায় দুঃখিত। মার্কিন কূটনীতিকদেরও নিরাপত্তার কড়াকড়ির মধ্যে পড়তে হয়।