ভারতীয় বায়ুসেনার জন্য সশস্ত্র ড্রোনের আবেদন খতিয়ে দেখছে ট্রাম্প প্রশাসন, জানালেন অফিসার
Web Desk, ABP Ananda
Updated at:
22 Oct 2017 02:21 PM (IST)
NEXT
PREV
ওয়াশিংটন: ভারতীয় বায়ুসেনা আধুনিকীকরণের উদ্যোগের অংশ হিসাবে আমেরিকার কাছে সশস্ত্র ড্রোন কেনার যে আবেদন জানিয়েছিল, ট্রাম্প প্রশাসন তা 'বিবেচনা করছে' বলে জানালেন তাদের এক কর্তা।
সশস্ত্র ড্রোন তার প্রতিরোধ শক্তি আরও জোরদার করবে বলে দাবি ভারতীয় বায়ুসেনার। চলতি বছরের গোড়ায় ভারতীয় বায়ুসেনা মার্কিন সরকারের কাছে জেনারেল অ্যাটমিকস প্রিডেটর সি অ্যাভেঞ্জার এয়ারক্র্যাফট চায়। তাদের মোটামুটি ৮০ থেকে ১০০টি ইউনিট প্রয়োজন, যার অর্থমূল্য প্রায় ৮০০ কোটি মার্কিন ডলার।
গত ২৬ জুন হোয়াইট হাউসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বৈঠকে আমেরিকার তরফে ভারতকে ২২টি অস্ত্রহীন গার্ডিয়ান ড্রোন বিক্রির সিদ্ধান্ত জানানো হয়, যা কৌশলগত দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভারত মহাসাগর এলাকায় ভারতীয় নৌবাহিনীর নজরদারি ক্ষমতা বাড়াবে।
সেই বৈঠকের কয়েক মাস বাদেই ভারতীয় বায়ুসেনার সশস্ত্র ড্রোনের আবেদন খতিয়ে দেখার কথা জানিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের অফিসারটি বলেন, বিদেশি রাষ্ট্রকে সামরিক সরঞ্জাম বিক্রির বিষয় সবসময় বিবেচনা করা হয়, তবে প্রতিরক্ষা সহযোগিতার ব্যাপারেও ভেবে দেখা হয়, কী করে আমাদের সহযোগিতা, সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হতে পারে।
ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর কয়েকশো কোটি ডলার অর্থমূল্যের আধুনিকীকরণ বহুদিন ধরে বকেয়া রয়েছে। তারই অঙ্গ হিসাবে আগামী দশকে আমেরিকা থেকে হাই-টেক প্রতিরক্ষা সাজ-সরঞ্জাম ও প্রযুক্তি কিনতে চায় ভারত।
প্রধান প্রতিরক্ষা সহযোগীর স্বীকৃতি দিয়েছিল পূর্ববর্তী ওবামা প্রশাসন। ট্রাম্প প্রশাসনও ভারতের যাবতীয় আবেদন, প্রত্যাশাগুলি দ্রুততার সঙ্গে বিবেচনা করে দেখছে।
অফিসারটি বলেন, সমুদ্রে জলদস্যু বাহিনীর মোকাবিলায়, ভারত মহাসাগর, লোহিত সাগর ও পারস্য উপসাগর এলাকায় অবাধ যাতায়াত সুনিশ্চিত করতে মার্কিন ও ভারতীয় নৌবাহিনীর অনেক বছর ধরেই পরস্পরের সঙ্গে সহযোহিতা করছে। আমার মনে হয়, চাহিদার ভিত্তিতে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বেড়েই চলবে।
গত সপ্তাহে মার্কিন বিদেশসচিব রেক্স টিলারসন জানান, বড় প্রতিরক্ষা শরিকের মর্যাদা ও নৌবাহিনী সংক্রান্ত সহযোগিতা বৃদ্ধির পারস্পরিক স্বার্থ মাথায় রেখে ট্রাম্প প্রশাসন ভারতকে বিবেচনা করে দেখার জন্য গার্ডিয়ান ইউএভি সহ একগুচ্ছ প্রতিরক্ষা সামগ্রী সরবরাহের প্রস্তাব দিয়েছে।
তিনি সশস্ত্র ড্রোনের উল্লেখ করেননি বটে, তবে বলেন, বিশ্বশান্তি ও সুরক্ষায় ভারত যে ভূমিকা পালন করতে পারে, তাকে আমরা গুরুত্ব দিই, ভারত আরও বেশি শক্তিশালী হবে, তা সুনিশ্চিত করতেও তৈরি। গার্ডিয়ান ইউএভি, এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ার প্রযুক্তি. ফিউচার ভার্টিকাল লিফট প্রোগ্রাম, এফ-১৮ ও এফ-১৬ যুদ্ধবিমান সহ আমেরিকার দেওয়া প্রস্তাবগুলি আমাদের বাণিজ্যিক ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতায় গুণগত বদল ঘটানোর ক্ষমতা আছে।
ওয়াশিংটন: ভারতীয় বায়ুসেনা আধুনিকীকরণের উদ্যোগের অংশ হিসাবে আমেরিকার কাছে সশস্ত্র ড্রোন কেনার যে আবেদন জানিয়েছিল, ট্রাম্প প্রশাসন তা 'বিবেচনা করছে' বলে জানালেন তাদের এক কর্তা।
সশস্ত্র ড্রোন তার প্রতিরোধ শক্তি আরও জোরদার করবে বলে দাবি ভারতীয় বায়ুসেনার। চলতি বছরের গোড়ায় ভারতীয় বায়ুসেনা মার্কিন সরকারের কাছে জেনারেল অ্যাটমিকস প্রিডেটর সি অ্যাভেঞ্জার এয়ারক্র্যাফট চায়। তাদের মোটামুটি ৮০ থেকে ১০০টি ইউনিট প্রয়োজন, যার অর্থমূল্য প্রায় ৮০০ কোটি মার্কিন ডলার।
গত ২৬ জুন হোয়াইট হাউসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বৈঠকে আমেরিকার তরফে ভারতকে ২২টি অস্ত্রহীন গার্ডিয়ান ড্রোন বিক্রির সিদ্ধান্ত জানানো হয়, যা কৌশলগত দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভারত মহাসাগর এলাকায় ভারতীয় নৌবাহিনীর নজরদারি ক্ষমতা বাড়াবে।
সেই বৈঠকের কয়েক মাস বাদেই ভারতীয় বায়ুসেনার সশস্ত্র ড্রোনের আবেদন খতিয়ে দেখার কথা জানিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের অফিসারটি বলেন, বিদেশি রাষ্ট্রকে সামরিক সরঞ্জাম বিক্রির বিষয় সবসময় বিবেচনা করা হয়, তবে প্রতিরক্ষা সহযোগিতার ব্যাপারেও ভেবে দেখা হয়, কী করে আমাদের সহযোগিতা, সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হতে পারে।
ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর কয়েকশো কোটি ডলার অর্থমূল্যের আধুনিকীকরণ বহুদিন ধরে বকেয়া রয়েছে। তারই অঙ্গ হিসাবে আগামী দশকে আমেরিকা থেকে হাই-টেক প্রতিরক্ষা সাজ-সরঞ্জাম ও প্রযুক্তি কিনতে চায় ভারত।
প্রধান প্রতিরক্ষা সহযোগীর স্বীকৃতি দিয়েছিল পূর্ববর্তী ওবামা প্রশাসন। ট্রাম্প প্রশাসনও ভারতের যাবতীয় আবেদন, প্রত্যাশাগুলি দ্রুততার সঙ্গে বিবেচনা করে দেখছে।
অফিসারটি বলেন, সমুদ্রে জলদস্যু বাহিনীর মোকাবিলায়, ভারত মহাসাগর, লোহিত সাগর ও পারস্য উপসাগর এলাকায় অবাধ যাতায়াত সুনিশ্চিত করতে মার্কিন ও ভারতীয় নৌবাহিনীর অনেক বছর ধরেই পরস্পরের সঙ্গে সহযোহিতা করছে। আমার মনে হয়, চাহিদার ভিত্তিতে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বেড়েই চলবে।
গত সপ্তাহে মার্কিন বিদেশসচিব রেক্স টিলারসন জানান, বড় প্রতিরক্ষা শরিকের মর্যাদা ও নৌবাহিনী সংক্রান্ত সহযোগিতা বৃদ্ধির পারস্পরিক স্বার্থ মাথায় রেখে ট্রাম্প প্রশাসন ভারতকে বিবেচনা করে দেখার জন্য গার্ডিয়ান ইউএভি সহ একগুচ্ছ প্রতিরক্ষা সামগ্রী সরবরাহের প্রস্তাব দিয়েছে।
তিনি সশস্ত্র ড্রোনের উল্লেখ করেননি বটে, তবে বলেন, বিশ্বশান্তি ও সুরক্ষায় ভারত যে ভূমিকা পালন করতে পারে, তাকে আমরা গুরুত্ব দিই, ভারত আরও বেশি শক্তিশালী হবে, তা সুনিশ্চিত করতেও তৈরি। গার্ডিয়ান ইউএভি, এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ার প্রযুক্তি. ফিউচার ভার্টিকাল লিফট প্রোগ্রাম, এফ-১৮ ও এফ-১৬ যুদ্ধবিমান সহ আমেরিকার দেওয়া প্রস্তাবগুলি আমাদের বাণিজ্যিক ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতায় গুণগত বদল ঘটানোর ক্ষমতা আছে।
আন্তর্জাতিক (world) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -