প্রসঙ্গত, মিনেসোটা শহরে এক ট্র্যাফিকে দাঁড়িয়ে ছিল কৃষ্ণাঙ্গ যুবক ফিলান্ডো ক্যাস্টিলের গাড়ি। গাড়িতে সেইসময় তাঁর সঙ্গে বসেছিলেন তাঁর চার বছরের শিশু সহ বান্ধবী। সেইসময় ফিলান্ডোর সামনে এসে হঠাত্ই তারওপর গুলি চালিয়ে তাঁকে হত্যা করে এক মার্কিন পুলিশ অফিসার। এই ঘটনার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তেই শুরু হয় অশান্তি। আমেরিকার বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। প্রসঙ্গত এই হামলার পরই ক্যাস্টিলের বান্ধবী ফেসবুকে লাইভ হয়ে যান, এবং সম্পূর্ণ ঘটনার বর্ণনা দেন।
সেই ভিডিও দেখার পর ফেসবুক প্রধানের মন্তব্য, তিনি ক্যাস্টিলের মতো এভাবে আক্রান্ত অন্য পরিবারগুলোরও পাশে আছেন ও থাকবেন। এছাড়াও তিনি সেই সমস্ত মানুষদেরও পাশে থাকার ও সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন, যাঁরা এই পরিস্থিতিতে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত।
এই ঘটনার সবচেয়ে বেদনাদায়ক ছবিটি হল ক্যাস্টিলের ওপর গুলি চালানোর পুরো ঘটনাটি তাঁদের চার বছরের মেয়ে ডায়মন্ডের সামনে ঘটে। সে গাড়ির পিছনের সিটে বসেছিল। এই ছবি দেখে জুকেরবার্গের মন্তব্য, এই ধরনের ভয়াবহ ঘটনা দেখে আমি শিহরিত। কতটা কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে আমরা প্রতিটা দিন কাটাচ্ছি, তা এই ছবি দেখেই স্পষ্ট বোঝা যায়, মন্তব্য ফেসবুক স্রষ্টার। তাঁর আশা আগামীদিনে এমন বেদনাদায়ক ভিডিও আর কখনও তাঁদের দেখতে হবে না। তবে তিনি মনে করেন এই জন্যেই সোশ্যাল মিডিয়া, যা বহু মানুষের মধ্যে যোগসূত্র স্থাপিত করেছে, তার প্রয়োজন রয়েছে।