স্থানীয় ভূতাত্ত্বিক দুর্যোগ প্রশমন কেন্দ্র জানিয়েছেন, সকালের এই অগ্নুৎপাতে কোনও হতাহতের খবর নেই। তবে আগ্নেয়গিরির মুখ থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে থাকতে গ্রামবাসীদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। সম্ভাব্য লাভা প্রবাহ থেকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে গ্রামবাসীদের।
ইন্দোনেশিয়ার পরিবহণমন্ত্রক জানিয়েছে, আকাশ ছাইয়ে ঢেকে যাওয়া সত্ত্বেও এখনও পর্যন্ত বিমান চলাচলে কোনও প্রভাব পড়েনি।
গত কয়েক বছরে শিনাবাং আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাতের কারণে প্রায় ৩০ হাজার বাসিন্দা সরে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
এই আগ্নেয়গিরি আশেপাশে গত কয়েক বছরে ব্যারিকেড গড়ে তোলা হয়েছে। তবে সোমবারের অগ্নি উদ্গীরণের পর আশেপাশে এলাকাগুলি ধূসর ছাইয়ে ঢাকা পড়েছে।
আগ্নেয়গিরির ধাপে অবস্থিতি পরিত্যক্ত গ্রামগুলি প্রায় দুই ইঞ্চি ছাইয়ে ঢেকে গিয়েছে। শিনাবাং পর্যবেক্ষণ সংস্থার এক আধিকারিক এ কথা জানিয়েছেন।