রিচার্ডসন পুলিশের তরফে অভিযুক্ত ওয়েসলি ম্যাথিউজের বয়ানের একটি কপি প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে ম্যাথিউজ দাবি করেছে, শেরিন তার কথা শুনছিল না। সেই সময় সে শেরিনকে দুধ খেতে বাধ্য করে। এমন সময় দুধ গলায় আটকে যায়। শেরিন কাশতে শুরু করে, এবং তার নিশ্বাস বন্ধ হয়ে আসে। বাড়িতে নার্স স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও, হাতে ফোন থাকা সত্ত্বেও মেয়েকে বাঁচানোর কোনও চেষ্টাই করেনি ওয়েসলি। ওয়েসলি ম্যাথিউজের বয়ান অনুযায়ী, শেরিনের তার সামনেই মৃত্যু হয়। পরে সে নিজে হাতে দেহটি বাইরে ফেলে আসে।
প্রসঙ্গত, প্রথমে ওয়েসলি দুধ না খাওয়ার জন্যে বাচ্চাটিকে শাস্তিস্বরূপ বাড়ি থেকে রাত তিনটেয় বের করে দেওয়ার কথা বলেছিল। রবিবার কালভার্ট থেকে দেহ উদ্ধারের পর থানায় এসে নিজের বয়ান বদলে ফেলে অভিযুক্ত পালক বাবা। রিচার্ডসন পুলিশের প্রধান জিমি স্পাইভে টুইট করে জানিয়েছেন, বাচ্চাটির মৃত্যুর জন্যে যারা দায়ী, তাদের চরম শাস্তি তিনি দেবেনই।
একটি পুরনো ভিডিও যেখানে ছোট্ট শিশুটি তার দিদির হাত ধরে গির্জায় প্রার্থনা সঙ্গীত গাইছে