Chia Seeds: ভাজাভুজি নয়, বিকেলের স্ন্যাক্সে থাকুক চিয়া সিডের বিভিন্ন পদ
ওজন বাড়ছে কিন্তু কমছে না ভাজাভুজি বা বাইরের খাবার খাওয়ার ইচ্ছা? আপনাকে সাহায্য করতে পারে এই চিয়া সিডস! এটি আসলে একটি ফলের বীজ কিন্তু জানেন কী এই ছোট্ট বীজে লুকিয়ে কত উপকার?
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appযাঁরা ডায়েট করেন, তাঁদের খাবার তালিকায় চিয়া সিডস রাখা জরুরী। এই খাবারে কোনও ফ্যাট নেই, বরং রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও বিভিন্ন প্রয়োজনীয় খনিজ।
দুধ কর্নফ্লেক্স, বা ওটসের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন এই চিয়া সিডস। দুধে মেশালে এই সিড ফুলে উঠে ফলে পেট ভরা থাকে অনেকক্ষণ।
বিশেষজ্ঞদের মতে, চিয়া সিডস খাওয়ার সবচেয়ে উপযুক্ত সময় হচ্ছে সন্ধেবেলা। এই সময় ভাজাভুজি খাওয়ার প্রবণতা বাড়ে। এই ইচ্ছা কমিয়ে দেবে চিয়া সিডস।
গর্ভবতী মহিলাদের ডায়েটেও চিয়া সিডস রাখতে বলা হয়। গর্ভস্থ শিশুর মস্তিষ্কের গঠনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে চিয়া সিডের।
চিয়া সিড হজমে সাহায্য করে ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমায়। সেইসঙ্গে অ্যানিমিয়ার মত সমস্যাও দূর করে এই ফলের বীজ।
চিয়া সিডস দুধে মিশিয়ে খেতে ভালো না লাগলে বানিয়ে ফেলতে পারেন স্মুদি। যে কোনও পছন্দের ফলের সঙ্গে খেজুর, নারকেল কোরা, নারকেলের জল ও টকদই মিশিয়ে ব্লেন্ডারে পেস্ট করে নিলেই স্মুদি তৈরি।
যদি স্মুদি খেতে না চান তাহলে পছন্দের বিভিন্ন ফল কেটে নিন। এরপর তার ওপর টিয়া সিড ছড়িয়ে নিন। চাইলে যোগ করতে পারেন চকোলেট বা ম্যাপেল সিরাপ।
চিয়া সিড অন্তত আধঘণ্টা জলে ভিজিয়ে রাখলে সেটা জেলের আকার নেবে। তখন সেই জল পান করতে পারেন। সুস্বাদু করতে মিশিয়ে নিতে পারেন সামান্য লেবু ও মধু।
তবে যে কোনওরকম শারিরীক সমস্যা থাকলে ডায়েটে চিয়া সিড রাখার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এমনকি সাধারণ যে কোনও ব্যক্তিই যদি ডায়েট পরিবর্তন করে চিয়া সিড যোগ করতে চান তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -