Long Hair: ঘন-লম্বা, উজ্জ্বল চুলের রহস্য লুকিয়ে এই ৫টি তেলের মধ্যে, ম্যাসাজের সময়ে কী কী ব্যবহার করবেন?
চুলের স্বাস্থ্যের জন্য কার্যকরী হল জোজোবা অয়েল। চুলের বৃদ্ধি এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে এই তেল। এটি একটি ক্যারিয়ার অয়েল হিসেবেও পরিচিত।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appকপার, জিঙ্ক, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই রয়েছে জোজোবা অয়েলের মধ্যে। চুলের গঠন মজবুত করতে এইসব উপকরণ সাহায্য করে। কমায় চুল পড়ার সমস্যা।
চুলের একাধিক সমস্যার সমাধান রয়েছে আমন্ড অয়েলের মধ্যে। স্ক্যাল্পে আমন্ড অয়েল দিয়ে ম্যাসাজ করলে চুলের গোড়া শক্ত এবং মজবুত হয়। তবে হাল্কা হাতে ম্যাসাজ করা প্রয়োজন।
আমন্ড অয়েলের মধ্যে রয়েছে হেলদি ফ্যাট এবং বায়োটিন। এই দুই উপকরণ চুল পাতলা হয়ে যাওয়ার সমস্যা অর্থাৎ হেয়ার থিনিংয়ের সমস্যা কমায় এবং চুলের বৃদ্ধি ও নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
ক্যাস্টর অয়েল একটু ভারী তেল। অর্থাৎ চুলে ব্যবহার করলে স্ক্যাল্প এবং চুল, দুটোই চিটচিটে হয়ে যেতে পারে। তাই ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করলে অবশ্যই শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে নিতে হবে।
Ricinoleic Acid রয়েছে ক্যাস্টর অয়েলের মধ্যে। স্ক্যাল্পের রুক্ষ-শুষ্ক ভাব দূর করে উপকরণ। চুলে ময়শ্চারাইজ ভাব বজায় রাখে। ক্যাস্টর অয়েল দিয়ে ম্যাসাজ করলে মাথার তালুতে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া ভালভাবে সম্পন্ন হয় যা চুলে বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
আর্গন অয়েল- এই জাতীয় তেলের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ই, প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এবং ফেনল জাতীয় উপকরণ। চুলের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে এই সবকটি উপকরণ কাজে লাগে।
আর্গান অয়েলের মধ্যে থাকা এই উপকরণগুলি হেয়ার ফলিকল সুরক্ষিত রাখে। তার ফলে চুলের বৃদ্ধি ভালভাবে হয় এবং গঠন মজবুত হয়।
চুলের পরিচর্যায় নারকেল তেলের জুড়ি মেলা ভার। এই নারকেল তেলকে বেস হিসেবে রেখে এর সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের এসেনসিয়াল অয়েল মিশিয়ে সেই মিশ্রণ দিয়ে চুলে এবং স্ক্যাল্পে ম্যাসাজ করতে পারেন।
নারকেল তেলের মধ্যে রয়েছ এসেনসিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড এবং পলিফেনলস। এই উপকরণগুলি চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। পুষ্টি জোগান দেয় স্ক্যাল্পেও।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -