Foods for Dopamine: নিমেষে ফুরফুরে হবে মেজাজ, কেটে যাবে মনমরা ভাব, শীতে পাতে থাক এইসব খাবার
দুশ্চিন্তা বা উৎকণ্ঠায় ভুগলে অথবা মানসিক চাপের মধ্যে থাকলে, সুস্বাদু খাবারে মন ভাল হয়ে যায় অনেকেরই। ভাল খাবার তৃপ্ত করে তাঁদের মনকে। নেহাত মনের ব্যাপার নয় কিন্তু, ভাল খাবার সত্যিই চনমনে করে তুলতে পারে আপনাকে। ছবি: পিক্সাবে।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appবিশেষজ্ঞদের মতে, ভাল খাবার খেলে ডোপামিনের মাত্রা বেড়ে যায়। এই ডোপামিন হল মস্তিষ্কে তৈরি হওয়া নিউরোট্রান্সমিটার, যার উপর আমাদের মেজাজ নির্ভর করে। ছবি: পিক্সাবে।
এই ডোপামিনের মাত্রা বাড়লে আনন্দ অনুভব করি আমরা। উৎসাহ পাই বাড়তি। শীতকালে এই ডোপামিনের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়া জরুরি। কারণ এই সময় গায়ে রোদ লাগে না, ঝিমিয়ে থাকি আমরা, ফলে ডোপামিন উৎপন্ন হয় না। মেজাজও খিটখিটে হয়ে যায়। বিরক্ত বোধ করি। ছবি: পিক্সাবে।
তাই শীতকালে কিছু খাবারের উপর বেশি জোর দেন বিশেষজ্ঞরা। এই খাবারগুলি নিমেষে ডোপামিনের ঘাটতি দূর করতে পারে বলে মত বিশেষজ্ঞদের। ছবি: পিক্সাবে।
ডার্ক চকোলেটে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট থাকে। এর মধ্যে এমন উপাদান থাকে, যা ডোপামিনের জোগান বাড়ায়। ফুরফুরে হয়ে যায় মেজাজ। ছবি: পিক্সাবে।
কলায় এক ধরনের অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে, যাতে টাইরোসিন থাকে। ডোপামিন উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে এর। ছবি: পিক্সাবে।
সকাল-সন্ধ্যা পান করুন গ্রিন টি। এতে যে অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে, তাকে L-থিয়ানিন বলা হয়। ডোপামিনের জোগান বাড়ায়, মানসিক ভাবে হালকা বোধ হয়। ছবি: পিক্সাবে।
সামুদ্রিক মাছ খেতে পারেন এই সময়। এতে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। সেই থেকে প্রাপ্ত স্বাস্থ্যকর ফ্যাট মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য রক্ষা করে। ডোপামিনের মাত্রা বাড়িয়ে তোলে। ছবি: পিক্সাবে।
ডিম অবশ্যই খান শীতকালে। ভিটামিন, খনিজের জোগান যেমন পাওয়া যায়, তেমনই ডোপামিন উৎপাদনের জন্যও জরুরি। ছবি: পিক্সাবে।
শীতকালে পাতে পালং শাক থাক অবশ্যই। ফোলেট থাকে পালং শাকে, যা ডোপামিন উৎপাদনে সহায়ক। ছবি: পিক্সাবে। ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -