Ghee Benefits: মোটা হওয়ার ভয়ে ডায়েট থেকে বাদ! ঘিয়ের এই গুণগুলি জানেন তো!
স্বাস্থ্যকর খাবার বলতে নিত্যদিন তালিকায় সংযোজন ঘটছে নানা খাদ্যপণ্যের। তার মধ্যে ঘি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ঘি শুনলেই নাক সিঁটকোন যাঁরা, তাঁদের ধারণা ভুল বলে মত চিকিৎসকদের।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appঘি নিয়ে নানা মতবাদ চালু রয়েছে। ঘি-কে অস্বাস্থ্যকর বলার পক্ষপাতী অনেকেই। এতে মেদ এবং কোলেস্টেরল বৃদ্ধি পায় বলে মত তাঁদের। কিন্তু সত্য থেকে তাঁরা বহু দূরে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশেষজ্ঞদের মতে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি থেকে, হজমের সমস্যা দূর, দৃষ্টিশক্তি থেকে স্নায়ুশক্তি বৃদ্ধিতে ঘিয়ের জুড়ি নেই।
ওমেগা-৩, ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ ঘি কোষবৃদ্ধির সহায়ক। এতে চুলের নরম হয়, জেল্লা বাড়ে। শুধু খাওয়া নয়, ঘি চুলে মাখারও পক্ষে চিকিৎসকেরা। খুশকির সমস্যা দূর হয়, চুলের বৃদ্ধিতেও সহায়ক।
ত্বকের জন্যও ঘি সমান উপকারী। ঘি মেশানো স্ক্রাব ব্যবহার করলে ত্বকের জেল্লা বাড়ে। চোখের নীচের কালি দূর হয়। ঠোঁটের শুষ্কতাও দূর হয়।
কাটে, ছেঁড়া, অ্যালার্জিও দূর করে ঘি। এতে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্য, হজমের সমস্যা দূর করে।
স্নায়ুশক্তি বৃদ্ধিতে ঘিয়ের জুড়ি মেলা ভার। শুধু স্নায়ুশক্তিই নয়, হৃদযন্ত্র, হাড়, নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষেত্রেও কার্যকারিতাও রয়েছে ঘিয়ের। ঘি স্মৃতিশক্তি বর্ধক।
অনিয়মিত ঋতুস্রাবের সমস্যায় ভোগেন যাঁরা, নিয়মিত পাতে ঘি থাকলে উপকার পাবেন। কারণ ঘি শরীরে হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখে।
ঠান্ডা লেগে নাকবন্ধ! শ্বাস নিতে সমস্যা! সকালে উঠে আঙুলের ডগায় ঘি নিয়ে টেনে নিন, চটজলদি মুক্তি মিলবে।
ফ্যাট সলিউব ভিটামিন, গুড স্যাচুরেটেড ফ্যাটের মতো উপাদান রয়েছে ঘিয়ে। শীতকালে ঘি শরীর গরম রাখে। ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন যাঁরা, পুষ্টির জোগান হিসেবে ঘি রাখতে পারেন পাতে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -