Heart Disease: খাদ্যাভ্যাস থেকে লাইফস্টাইল, স্ট্রোকের সম্ভাবনা দূর করতে নজর দিতে হবে যেদিকে
স্ট্রোক (Stroke) এমন একটা অসুখ যা কখন কার হবে, কেউ বলতে পারে না। স্ট্রোক কোনও নির্দিষ্ট বয়স মেনে হয় না।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appমস্তিষ্ক যখনই রক্ত সঞ্চালন সঠিকভাবে হয় না, তখনই স্ট্রোক হয়। শরীরে বাসা বেঁধে থাকা বেশ কিছু অসুখও এর জন্য দায়ী হতে পারে।
উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা, মধুমেহ রোগ কিংবা বিভিন্ন প্রকার হৃদরোগের কারণে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে রোজকার খাদ্যাভ্যাস ও লাইফস্টাইলের দিকে বিশেষ নজর দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস থেকে লাইফস্টাইলের (Lifestyle) কারণে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে বলে মত তাঁদের। এর পাশাপাশি আরও বেশ কিছু দিকে নজর দেওয়ার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। দেখে নেওয়া যাক সেগুলি কী কী
স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়াতে সাহায্য করে খাবারে অত্যধিক নুনের ব্যবহার। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, খাবারে যদি অতিরিক্ত মাত্রায় নুনের ব্যবহার করা হয়, তাহলে তা থেকে উচ্চ রক্তচাপ, হাইপারটেনশনের সম্ভাবনা বাড়ে। আর তা থেকেই ঝুঁকি বাড়ে স্ট্রোকের।
প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রাখতে হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন খাবারে যদি বেশি পরিমাণে ফাইবার থাকে, তাহলে স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেকটাই কমে।
শরীরের একটা নির্দিষ্ট ওজন বজায় রাখা খুবই জরুরি। অত্যধিক ওজন ওবেসিটির সমস্যা বৃদ্ধি করে। চিকিৎসকদের মতে, ওবেসিটির সমস্যা জটিল আরও নানা রোগ বাড়িয়ে দিতে পারে।
স্ট্রোক ছাড়াও অন্যান্য হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায় ওবেসিটির সমস্যা। শুধু হৃদরোগ প্রতিরোধ করতেই নয়, সুস্থ থাকার জন্য সঠিক ওজন বজায় রাখা খুবই জরুরি।
স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে রেড মিট এড়িয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ, তাঁদের মতে, এতে থাকা আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট বিভিন্ন প্রকার হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তাই সুস্থ থাকতে রেড মিট খাওয়ার প্রবণতাতে লাগাম টানা অথবা রেড মিট খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগের পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।
ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -