Healthy Foods On Fasting: উপবাসের ফাঁকে পাতে থাকুক এই খাবার
শরীর ভাল রাখার অঙ্গ হিসেবে উপোস করে থাকেন অনেকেই। ওজন কমানো বা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও করা হয় ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং। এই পদ্ধতিতে সারা দিনে একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে খেয়ে নিতে হয়, বাকি সময়টা চলে উপবাস।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appযে সময়টা খাওয়া হয়, নজর রাখা হয় যাতে পেট ভর্তি করে খাওয়া যায়। কারণ বাকি সময় জল ছাড়া আর কিছুই খাওয়া যায় না। জলের সঙ্গে চলতে পারে চা বা কফিও।
টানা উপোস হোক বা ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং, খালি পেটে থাকলে হঠাৎ করে যে কোনওখাবার খাওয়া ঠিক নয়। কী কী ধরনের খাবারের দিকে নজর দেওয়া দরকার?
হজমপ্রক্রিয়া ঠিক রাখতে প্রয়োজন ফাইবারের। ফলে নজর দেওয়া উচিত ফুলকপি বা ব্রকোলির উপর। প্রচুর ফাইবার থাকায় পেট সাফ রাখতেও সুবিধা হয়।
বিন বা কড়াইশুঁটি জাতীয় সব্জি উপবাস প্রক্রিয়ার মধ্যে পেট ভরাতে সাহায্য করে। বিভিন্ন ডালের সঙ্গে আলু মিশিয়ে স্যুপ তৈরি করেও খাওয়া যায়।
উপকার দেবে আঙুর। শুধু আঙুর নয়, যে কোনও বেরিজাতীয় ফলেই কাজ দেয়। ব্লুবেরি বা ব্ল্যাকবেরি অ্যান্টি অক্সিড্যান্টে ভরপুর থাকায় ভাল থাকে শরীর। তার সঙ্গেই পাতে রাখতে হবে বিভিন্ন ধরনের বাদামও।
মাছে থাকে ভরপুর প্রোটিন। রয়েছে একাধিক পোষকপদার্থও। বিভিন্ন ধরনের খনিজ মৌলও মেলে মাছ থেকে। উপবাসের মাঝে খাওয়ার সময় পাতে রাখা উচিত মাছ।
প্রোটিন তো বটেই ক্যালসিয়ামের উৎস ডিম। উপবাস ভাঙার সময় বা ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের মাঝে ডিম রাখতেই হবে। পেট ভরানোর পাশাপাশি মাংসপেশির পুষ্টির কারণেই ভরসা রাখা উচিত সেদ্ধ ডিমের উপর।
পরিমিত পরিমাণে জল খেতে হবে। শরীরে জলের জোগান যাতে না কমে খেয়াল রাখতে হবে সেদিকে। তবে কে কতটা জল খাবেন তা নির্ভর করবে বয়স, ওজন এবং আরও নানা বিষয়ের উপর।
ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন। ছবি: pixabay
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -