Tulsi Leaf: চুল ও ত্বকের দেখভালের পাশাপাশি মানসিক অস্থিরতাও কমায়, রোজ তুলসী খাওয়া অভ্যেস করুন
তুলসীতে রয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক উপাদান যা ত্বকের নানারকমের সংক্রমণ দূর করতে সাহায্য করে। এর সাহায্যে ত্বক সহজেই ব্যাকটিরিয়া মুক্ত হয়।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appতুলসী পাতায় থাকা উপাদান ত্বকের সংক্রমণের বিরুদ্ধে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এর ফলে নানারকমের আয়ুর্বেদিক ওষুধ তুলসী পাতা দিয়ে তৈরী হয়ে থাকে।
একজিমা এবং শ্বেতী সারাতে অব্যর্থ তুলসী। তুলসী পাতায় একজিমা মত রোগও সেরে ওঠে। নানা বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় প্রমাণিত যে তুলসী পাতায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট একজিমা বিরুদ্ধে লড়াই করে।
তুলসী পাতা চুলের গোড়া মজবুত করে ও চুলের নানারকমের সমস্যার বিরুদ্ধে লড়াই করে। তুলসী পাতায় থাকা অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান চুল পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে।
খুশকি দূর করতে সহায়ত তুলসী পাতা। তুলসী পাতায় রয়েছে এমন কিছু বিশেষ উপাদান যা চুলের সমস্যার বিরুদ্ধে কাজ করে ।
তুলসী পাতা পুষ্টিগুণে ভরপুর। এটি ভিটামিন এ, সি এবং কে এবং আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাসিয়ামের মতো খনিজগুলির ভাল উৎস। এ ছাড়া এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও প্রোটিন রয়েছে এতে।
image 7
প্রতিদিন খালি পেটে কয়েকটি তুলসী পাতা চিবিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। এতে নানারকমের অসুস্থতা দূর হবে। তুলসী পাতা দিয়ে দারুণ চা তৈরি করা যায়।
তুলসী পাতা মানসিক চাপ কমাতেও উপকারী। স্ট্রেস-বাস্টিং হিসেবে অনায়াসে তুলসী পাতা ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে ওসিমুমোসাইডস এ এবং বি এর মতো যৌগ রয়েছে যা মস্তিষ্কে ডোপামিন এবং সেরোটোনিনের মাত্রা ভারসাম্য রাখে।
তুলসী পাতা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। তুলসী জিঙ্ক এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ। এতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি-ভাইরাল বৈশিষ্ট রয়েছে। তুলসীতে থাকা ফাইটোকেমিক্যাল ফুসফুস, ত্বক এবং লিভারেও ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে পারে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -