Onion: শরীরের পক্ষে কতটা পেয়াজ উপকারী, ফল মেলে কী?
পেঁয়াজ ভিটামিন সি-এর উৎস। এই ভিটামিন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং রক্তনালী ও শরীরের অন্যান্য অংশ গঠনে সাহায্য করে। এটি একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ফ্রি র্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করে।(ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appবিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন ৯০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়ার পরামর্শ দেন। একটি গড় আকারের পেঁয়াজ দৈনন্দিন ভিটামিন সি চাহিদার ৯ থেকে ১৮ শতাংশ পর্যন্ত পূরণ করতে পারে। (ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)
পেঁয়াজে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যানসারের মতো রোগের ঝুঁকি কমায়। সাদার থেকে লাল পেঁয়াজে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ তুলনামূলক বেশি থাকে। (ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)
ডায়াটারি এবং প্রিবায়োটিক ফাইবারের উৎস পেঁয়াজ। ফাইবার দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে এবং নিয়মিত মলত্যাগ করতে সহায়তা করে। পেঁয়াজের প্রিবায়োটিক ফাইবার অন্ত্রের উপকারী ব্যাকটেরিয়া বাড়াতে সাহায্য করে।(ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)
পেঁয়াজে রয়েছে কোয়ারসেটিন যা একটি ফ্ল্যাভোনয়েড বা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এতে জ্বালা কমার উপাদান রয়েছে।(ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)
পেঁয়াজ শরীরকে ভিটামিন ই তৈরি করতে সাহায্য করে। যা ত্বক সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে জরুরি।(ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)
ভিটামিন বি ৬-এর উৎস হল পেঁয়াজ। একটি মাঝারি আকারের পেঁয়াজে দৈনন্দিন ভিটামিন বি৬ চাহিদার ৮ শতাংশ রয়েছে। এই ভিটামিন শরীরকে লোহিত রক্তকণিকা গঠনে সাহায্য করে। এটি প্রোটিনকেও ভেঙে দেয়। (ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)
পেঁয়াজের অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। সর্দি-কাশির ভেষজ ওষুধ হিসেবে যুগ যুগ ধরে পেঁয়াজ ব্যবহৃত হয়ে আসছে। (ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)
প্রতিরক্ষামূলক অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি প্রভাব রয়েছে পেঁয়াজের। পেঁয়াজে থাকা কোয়ারসেটিন রক্তচাপ কমিয়ে ও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। (ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)
অ্যাস্থমা এবং ব্রঙ্কাইটিসের মতো রোগের উপশমে পেঁয়াজের অবদান রয়েছে।(ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)
গবেষণায় বলছে, পেঁয়াজে থাকা যৌগগুলো শ্বাসনালী মসৃণ ও পেশীকে শিথিল করতে পারে। এতে অ্যালার্জিজনিত হাঁপানি এবং ফুসফুসে প্রদাহ কমে। (ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -