Health Tips: দুর্বলতা কাটবে, শক্ত হবে হাড়, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকেও স্বস্তি দিতে পারে খেজুর
খেজুর খেলে শরীরে শক্তি আসে। এতে দুর্বলতা দূর হয় এবং হাড় ও মাংসপেশি মজবুত হয়। খেজুরের অগণিত উপকারিতা রয়েছে। এর মাধ্যমে অনেক রোগের ঝুঁকি কমে যায়।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appখেজুর পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু শুকনো ফল। খেজুরে প্রচুর পরিমাণে আয়রন ও পটাশিয়াম পাওয়া যায়। দুধ ও খেজুর খুবই পুষ্টিকর। এর সেবনে দুর্বলতা দূর হয় এবং হাড় ও পেশি মজবুত হয়। আপনার ডায়েটে খেজুর কেন অন্তর্ভুক্ত করবেন ?
খেজুর পুষ্টিকর উপাদানে ভরপুর। এতে প্রচুর ভিটামিন ও মিনারেল পাওয়া যায়। উচ্চ ক্যালোরি সত্ত্বেও, উপকার পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
এছাড়াও খেজুরে ফাইবার, প্রোটিন, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, আয়রন, ভিটামিন বি৬ এবং কপার পাওয়া যায়।
উচ্চ ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় পেটের সমস্যায় খেজুর উপকারী। অনেক গবেষণা দেখা গেছে যে, এক সপ্তাহ ধরে একটানা খেজুর খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো পেট সংক্রান্ত অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
খেজুর এতই স্বাস্থ্যকর যে এটি মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করে। এই শুকনো ফলের মধ্যে ব্রেন বুস্টিং উপাদান পাওয়া যায়, যা প্রদাহ কমাতে সহায়ক। প্রতিদিন খেজুর খেলে মানসিক স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাসের মতো শক্তিশালী খনিজ খেজুরে পাওয়া যায়। সবই হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যে, খেজুর সেবন অস্টিওপোরোসিসের মতো হাড়-সম্পর্কিত রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।
খেজুরে ভিটামিন ডি এবং ভিটামিন সি পাওয়া যায়, যা ত্বকের জন্য চমৎকার বলে বিবেচিত হয়। এই শুকনো ফলের মধ্যে অনেক প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাওয়া যায়, যা বলিরেখা ও সূক্ষ্ম রেখা দূর করে বার্ধক্যজনিত উপসর্গ কমাতে পারে।
উচ্চ ফাইবারের কারণে, এটি কোষ্ঠকাঠিন্য এবং অন্যান্য গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করতে পারে।
খাদ্যতালিকায় খেজুর অন্তর্ভুক্ত করলে তা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং প্রাকৃতিক সুইটনার হওয়ায় এটি ডায়াবেটিসেও উপকারী। রক্তে শর্করার মাত্রা বজায় রাখে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -