গত বছর ফাস্ট বোলার শাহদাত ও তাঁর স্ত্রী নৃত্য শাহদাতের বিরুদ্ধে কিশোরী পরিচারিকার ওপর অত্যাচার চালানোর অভিযোগ ওঠে। যদিও শাহদাত ওই অভিযোগ অস্বীকার করেন।
রাস্তায় ওই কিশোরীকে কাঁদতে দেখা যায়। মারের চোটে তার চোখ ফুলে গিয়েছিল। ওই কিশোরীর অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা দায়ের করা হয়। গত বছরের অক্টোবরে শাহদাত ও তাঁর স্ত্রী আত্মসমর্পণ করেন। প্রায় দুই মাস জেলে থাকতে হয় তাঁদের। পরে জামিনে ছাড়া পান। তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত চলায় শাহদাতের সব ধরনের ক্রিকেট খেলার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। গত মে মাসে তাঁকে ঘরোয়া ক্রিকেট খেলার অনুমতি দেওয়া হয়। কিন্তু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের চলতি মরশুমের জন্য কোনও দল তাঁকে নেয়নি।
কিন্তু শেষপর্যন্ত প্রমাণাভাবে খালাস পেলেন শাহদাত। নারী ও শিশুদের ওপর অত্যাচার প্রতিরোধ ট্রাইব্যুনালের আইনজীবী আলি আসগর বলেছেন, পুলিশ শাহদাত ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ দিতে পারেনি।
খালাস পাওয়ার পর শাহাদাত বলেছেন বলেছেন,সত্যের জয় হল।