দুবাই: টি-টােয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে ধারাবাহিক ভাল পারফরম্যান্সের পুরস্কার পেলেন দীপ্তি শর্মা। মহিলাদের ক্রিকেটে টি-টোয়েন্টিতে আইসিসি নতুন যে ক্রমতালিকা প্রকাশ করেছে, তাতে বোলারদের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এলেন দীপ্তি। তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন ইংল্যান্ডের সোফি একেলস্টোন। 


২৫ বছর বয়সি ভারতীয় মহিলা দলের তারকা অলরাউন্ডার সম্প্রতি দুর্দান্ত ফর্মে রয়েছেন। চলতি টি-টোয়েন্টি সিরিজে এখনও পর্যন্ত ৯টি উইকেট ঝুলিতে পুরেছেন দীপ্তি। ইংল্যান্ডের সোফি মাত্র ২৬ রেটিং পয়েন্ট এগিয়ে রয়েছেন দীপ্তির তুলনায়। 


এই মুহূর্তে দীপ্তির ঝুলিতে রয়েছে ৭৩৭ পয়েন্ট। নিজের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারলে সোফিকে টপকে টি-টোয়েন্টি ফর্ম্যাটে বোলারদের ক্রমতালিকায় শীর্ষে চলে যেতে পারেন দীপ্তি। উল্লেখ্য়, আগামী বৃহস্পতিবার টি-টোয়েন্টি সিরিজের ফাইনালে খেলতে নামবে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারতের রাজেশ্বরী গায়কোয়াড চার ধাপ এগিয়ে ১৪ নম্বরে উঠে এসেছেন বোলারদের তালিকায়। উল্লেখ্য, দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হতে চলেছে মহিলাদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ।


তিতাসের সাফল্যেও সতর্ক তাঁর বাবা


অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ (U19 Womens Indian Cricket Team) জয়ী দলের সদস্য। ফাইনালে ম্যাচের সেরাও নির্বাচিত হয়েছেন। কিন্তু এখানেই সবকিছু শেষ নয়। বরং আরও এগিয়ে যেতে হবে। তাই মেয়ের যাতে সাফল্যে মাথা ঘুরিয়ে না যায়, তাই সতর্ক অনূর্ধ্ব ১৯ ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট (U19 Indian Womens Cricket Team) দলের সদস্য তিতাস সাধুর (Titash Sadhu) বাবা রণদীপ সাধু। তিতাসের বাড়ি হুগলির চুঁচুড়ায়। তিতাসের বাবা বলছেন, ''অ্যাসোসিয়েশনের যারা লোক তাঁরা জানেন কতটা কঠিন পরিশ্রম করেছে তিতাস। সেই পরিশ্রমের ফল ও পেয়েছে। আগামী দিনে পথ চলা আরও কঠিন, তাই পরিশ্রম ওকে করে যেতে হবে। কারণ ওর প্রতি সবার চাহিদা থাকবে,  এত বড় দেশের একটা চাহিদা থাকবে। সবদিন তো আর ভালো যাবে না, বাজে সময় ও যাবে। তাই ভালো সময়ে যেমন সবাই পাশে থাকেন, খারাপ সময়েও মন শক্ত রাখতে হবে। কারণ খেলোয়ারদের জীবন এরকমই হয়।''


মেয়ে অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করে ফাইনালে প্লেয়ার অব দ্যা ম্যাচ হয়েছেন। কিন্তু মেয়ের এই সাফল্যে অতিরিক্ত উচ্ছ্বাস দেখাতে রাজি নন তিতাসের বাবা। তিনি বলছেন মেয়েকে আরও কঠিন পরিশ্রম করতে হবে। 


আরও পড়ুন: পঞ্চায়েত ভোটের আগে ফের উত্তপ্ত মুর্শিদাবাদ, বোমাবাজিতে মৃত ১