নয়াদিল্লি: দলীপ ট্রফির মঞ্চে বিশ্বরেকর্ড ২১ বছরের তরুণ স্পিনারের। ঝাড়খণ্ডের তরুণ স্পিনার মানিশী ইস্ট জোন বনাম নর্থ জোন ম্য়াচে রেকর্ড গড়লেন বল হাতে। কোয়ার্টার ফাইনালে নর্থ জোনের বিরুদ্ধে খেলতে নেমেছিল ইস্ট জোন। ম্য়াচে ইস্ট জোনের হয়ে খেলছেন মানিশী। প্রথম ইনিংসে ছয় উইকেট একাই তুলে নিলেন এই ঝাড়খণ্ডের স্পিনার। প্রত্যেকটিই লেগবিফোর করে আউট করেন তিনি। এই মুহূর্তে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে এক ইনিংসে সবচেয়ে বেশি লেগবিফোর করার কৃতিত্ব মানিশীর দখলেই। তবে তাঁর সঙ্গে তালিকায় আছেন আরও পাঁচ জন
লাল বলের ফর্ম্য়াটে মানিশী এখন ষষ্ঠ বোলার যিনি ইনিংসে ছয় বা তার বেশি উইকেট নিলেন, আর সবগুলোই লেগবিফোর। ১৯৯৫ সালে ইংল্য়ান্ডের মার্ক ললট প্রথমবার এই নজির গড়েছিলেন। যখন প্রত্যেকটি লেগবিফোর করেছিলেন তিনি। নটিংহ্যামশায়ারের বিরুদ্ধে এসেক্সের হয়ে খেলতে নেমে নজির গড়েছিলেন তিনি। মানিশী প্রথম ভারতীয় বোলার হিসেবে এই নজির গড়েছেন। তাঁর আগে প্রবীন কুমার, হর্ষ দুবে, করণ শর্মা, সৌরভ কুমাররা এই রেকর্ডের কাছে এলেও রেকর্ড গড়তে পারেননি।
ফের বিতর্কে দ্বিগেশ রাঠি
দিল্লি প্রিমিয়ার লিগে সাউথ দিল্লি সুপারস্টার্সের হয়ে খেলছেন দ্বিগেশ। সাউথ দিল্লি বনাম ওয়েস্ট দিল্লি লায়ন্সের কোয়ালিফায়ার ১-র ম্যাচে ফের একবার বিতর্কে জড়ান দ্বিগেশ। এই ম্যাচে ওয়েস্ট দিল্লির হয়ে ব্যাট করছিলেন দলের অধিনায়ক নীতীশ রানা। সেই সময়ই বিতর্কের সূত্রপাত। দ্বিগেশের এক বলে রানা স্যুইপ মারার জন্য প্রস্তুত ছিলেন। তবে রানার মতিগতি বুঝে দ্বিগেশ বোলিং রান আপের মাঝেই থেমে যান। জবাবে ঠিক পরের রানা আবার বল করার ঠিক আগে ব্য়াটিং ক্রিজ থেকে সরে যান।
কেরল প্রিমিয়ার লিগে বিশ্বরেকর্ড সলমনের
কেরল প্রিমিয়ার লিগে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন সলমন নিজার। ভেঙে দিলেন যুবরাজ সিংহ, রবি শাস্ত্রীর রেকর্ড। শনিবার তিরুঅনন্তপুরমে ম্যাচ ছিল আদানি ত্রিবান্দ্রম রয়্যালস ও কালিকট গ্লোবস্টার্রসের মধ্যে। সেখানে প্রথমে ব্যাট করে কালিকট গ্লোবস্টার্স। ১৮ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১১৫ রান ছিল তাদের। সেখান থেকেই নাটকীয় পটবদল। বল করতে এসেছিলেন বাসিল থাম্পি। এর আগে যিনি আইপিএলে খেলেছেন। তাঁর ওভারের প্রথম পাঁচ বলে পাঁচটি ছক্কা মারেন সলমন। থাম্পির সেই ওভারে ওঠে ৩১ রান। যুবরাজ সিংহ এক ওভারে ৬ ছক্কায় ৩৬ রান তুলেছিলেন। একই কৃতিত্ব ছিল রবি শাস্ত্রীরও। সেই রেকর্ড ভেঙে দিলেন সলমন। ১৩ বলের মধ্যে ১১টি ছক্কা মারলেন। শেষ দু’ওভারে উঠল ৭১ রান। এর আগে বিশ্বের কোনও প্রান্তে কোনও টি-২০ ম্যাচের শেষ দুই ওভারে ৭১ রান গড়ার নজির ছিল না।