১৯৭০-এর শেষ থেকে ১৯৮০-র দশক পর্যন্ত পাক ক্রিকেট দলের পেস বোলার ছিলেন ইমরান ও নওয়াজ।
১৯৮৭-এর একটি ঘটনার কথা বিস্তারিতভাবে জানিয়ে নওয়াজ বলেছেন, ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে একটা ম্যাচে বল করতে পারেননি ইমরান। এরপর ইসলামাবাদে ফিরে আমার বাড়িতে নৈশাহারের জন্য এসেছিলেন এবং খাবার পর চরস টেনেছিলেন।
নওয়াজের দাবি, ইমরানের সঙ্গে ছিলেন সেলিম মালিক, মহসিন খান ও আব্দুল কাদির।
নওয়াজের দাবি, ১০ বা ২০ টাকার নোটে সাদা পাউডার বা কোকেন নাকে টেনেছিলেন ইমরান।
নওয়াজ তাঁর এই দাবি নিয়ে ইমরানকে চ্যালেঞ্জও ছুঁড়ে দিয়েছেন। নওয়াজ বলেছেন, তিনি মিথ্যে কথা বলছেন, ভেবে থাকলে ইমরান চাইলে তাঁর বিরুদ্ধে মামলাও করতে পারেন।
শুধু নওয়াজই নন, এর আগে পাকিস্তানের অনেক নামী ব্যক্তিত্বই ইমরানের বিরুদ্ধে মাদক নেওয়ার অভিযোগ করেছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন পাক প্রধানমন্ত্রীর প্রাক্তন স্ত্রী রেহাম খানও।
কয়েক বছর আগে প্রকাশিত গ্রন্থে রেহাম অভিযোগ করেছিলেন যে, ইমরান মহিলা আসক্ত, নিয়মিত মাদক নিয়ে থাকেন। তাঁকে নিয়মিত মারধরও করতেন। এক বিবাহিত মহিলার সঙ্গ লিভ-ইন সম্পর্কও ছিল।