সম্প্রতি ক্রীড়ামন্ত্রী বিজয় গোয়েল বলেন, ডোপিংয়ের দায়ে ধরা পড়াই অ্যাথলিটদের কাছে শাস্তিস্বরূপ। ফলে ডোপিংকে অপরাধমূলক ঘটনা হিসেবে দেখার দরকার নেই। কিন্তু আজ তিনি বলেছেন, ডোপিং জুনিয়র পর্যায়েও ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। সেই কারণে অ্যাথলিটদের মনে ভীতি তৈরি করার জন্যই ডোপিংয়ের ঘটনায় কারাদণ্ডের সাজার কথা ভাবা হচ্ছে।
জাতীয় ডোপ-বিরোধী সংস্থার (নাডা) ডিরেক্টর জেনারেল নবীন অগ্রবাল বলেছেন, গত তিন বছরে ডোপিং রোখার ক্ষেত্রে বিশ্বের সেরা তিন দেশের মধ্যে আছে ভারত। নিষিদ্ধ পদার্থ সেবন করার দায়ে ১১৭ জন অ্যাথলিটকে সাজা দেওয়া হয়েছে। প্রতি বছর অন্তত ৭,০০০ অ্যাথলিটকে পরীক্ষা করা হচ্ছে। কোচ যাতে অ্যাথলিটদের নিষিদ্ধ পদার্থ গ্রহণ করতে উৎসাহ না দেন, সেদিকে নজর রাখা হচ্ছে। পাশাপাশি কঠোর শাস্তির কথাও ভাবা হচ্ছে।