ফ্র্যাঞ্চাইজির দাবি, দীনেশ কার্তিক ‘স্বেচ্ছায়’ নেতৃত্বের ব্যাটন তুলে দিয়েছেন অইন মর্গ্যানকে। যদিও ক্রিকেটমহল মনে করছে ব্যর্থতার দায় নিয়ে কার্তিককে সরে যেতে বাধ্য করা হয়েছে। এই আবহেই ট্যুইট করেছেন জাতীয় দলে একদা কার্তিকের সতীর্থ ইরফান। প্রাক্তন অলরাউন্ডারের মতে, ‘মরসুমের মাঝপথে পরিবর্তন দলের সদস্যদের কাছে কখনই স্বস্তির পরিবেশ আনে না। আশা করছি, কেকেআর বিপথগামী হয়ে পড়বে না। ওরা প্লে-অফের দৌড়ে দারুণভাবে রয়েছে’!
এর আগেও মরসুমের মাঝপথে নেতাকে ছাঁটাইয়ের উদাহরণ রয়েছে আইপিএলে। ২০১৮ সালে যেমন দিল্লির অধিনায়কত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছিল গৌতম গম্ভীরের হাত থেকে। রিকি পন্টিংকেও ২০১৩ সালে সরিয়ে দিয়ে মরসুমের মাঝপথে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের অধিনায়ক ঘোষিত হয়েছিলেন রোহিত শর্মা। সেবার চ্যাম্পিয়ন হয় রোহিতের মুম্বই।