মুম্বই: প্লে অফের দৌড়ে নেই কোনও দলই। ২ দলই তাদের লিগ পর্যায়ে নিজেদের শেষ ম্যাচ খেলতে নেমেছে। নিয়মরক্ষার এই ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে ৮ উইকেট হারিয়ে বোর্ডে ১৫৭ রান তুলে নিল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। পাঞ্জাব বোলারদের মধ্যে হরপ্রীত ব্রার ও নাথান এলিস ৩টি করে উইকেট তুলে নিলেন।


৮ উইকেট হারিয়ে ১৫৭ বোর্ডে তুলল সানরাইজার্স


কেন উইলিয়ামসন দেশে ফিরে যাওয়ায় এদিন সানরাইজার্সের অধিনায়ক হিসেবে টস করতে নেমেছিলেন ভুবনেশ্বর কুমার। শেষ ম্যাচে টস জিতে ব্য়াটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি। ওপেনিংয়ে অভিষেক শর্মার সঙ্গে নেমেছিলেন তরুণ প্রিয়ম গর্গ। কিন্তু শুরুটা ভাল হয়নি সানরাইজার্সের। মাত্র ৪ রান করে রাবাডার বলে ক্যাচ আউট হয়ে ফিরে যান প্রিয়ম। রাহুল ত্রিপাঠীকে নিয়ে দলের স্কোরবোর্ডে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন অভিষেক শর্মা। চলতি মরসুমে দুর্দান্ত ফর্মে রয়েছেন বাঁহাতি অভিষেক। এদিনও তাঁর ব্যতিক্রম হল না। ৫টি বাউন্ডারি ও ২টো ছক্কার সাহায্যে ৩২ বলে ৪৩ রান করে আউট হন অভিষেক। তরুণ স্পিনার হরপ্রীত ব্রারের শিকার হয়ে প্য়াভিলিয়নে ফেরেন অভিষেক। রাহুল ত্রিপাঠী ও এইডেন মার্করম এদিন বড় রান পাননি। প্রথমজন ২০ ও দ্বিতীয়জন ২১ রান করে প্য়াভিলিয়নে ফেরেন। মিডল অর্ডারে ওয়াশিংটন সুন্দর ও রোমারিও শেফার্ড মিলে দলের স্কোরবোর্ড এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন। ওয়াশিংটন ২৫ রান করে এলিসের শিকার হলেও শেফার্ড অপরাজিত ছিলেন ২৬ রান করে


পাঞ্জাব বোলারদের মধ্যে নজর কাড়লেন নাথান এলিস ও হরপ্রীত ব্রার। ২ জনেই তিনটে করে উইকেট তুলে নিলেন। এলিসের শিকার হন পুরান, সুন্দর ও সুচিত। অন্যদিকে হরপ্রীতের শিকার হন অভিষেক শর্মা, রাহুল ত্রিপাঠী ও এইডেন মার্করম। কাগিসো রাবাডা এদিন ১ উইকেট পান। এই ম্য়াচে যেই দলই জিতুক না কেন তাঁরা কেউই আর প্লে অফের দৌড়ে থাকবে না। প্লে অফের চার দল গুজরাত টাইটান্স, রাজস্থান রয়্যালস, লখনউ সুপারজায়ান্টস ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্য়াঙ্গালোর।