ছোটবেলায় দুবেলা দুমুঠো খাবারও ঠিকমতো পেতেন না, তীব্র দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াইয়ের কাহিনী জানালেন বেলজিয়ামের এই তারকা ফুটবলার
বেলজিয়ামের হয়ে রেকর্ড গোল স্কোরার তিনি। দেশের হয়ে ৭০ ম্যাচে ৩৮ গোল করেছেন তিনি।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appতীব্র দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করতে করতে ছোটবেলাতেই লুকাকু ঠিক করেছিলেন যে, পেশাদার ফুটবল খেলেই তিনি পরিবারের অভাব ঘোচাবেন। প্রতিভার জোরে সেই স্বপ্ন সফল করেছেন তিনি। এখন ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডের মতো ক্লাবের হয়ে খেলেন তিনি। এর আগে চেলসি, ওয়েস্ট ব্রম, এভার্টনের মতো ক্লাবে খেলেছেন। ছবি-ইন্সটাগ্রাম
মাত্র ছয় বছরেই সংসারের এই তীব্র অর্থকষ্ট তিনি টের পেয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন লুকাকু। বাড়িতে যে দুধ আসত, তাতে তাঁর মা জল মেশাতেন। যাতে সামান্য ওই দুধই সবাইকে দেওয়া যায়। ছবি-ইন্সটাগ্রাম
২৫ বছরের লুকাকু জানিয়েছেন, তাঁর বাবা পেশাদার ফুটবলার ছিলেন। কিন্তু তাঁর ছোটবেলায় তাঁর বাবর কেরিয়ার ছিল শেষের দিকে। সংসার চালাতে সব অর্থ খরচ হয়ে যায়। ছবি-ইন্সটাগ্রাম
লুকাকু বলেছেন, তাঁদের সংসারে ছিল অর্থের অভাব। কখনও পুরো একটা পুরো সপ্তাহ চলার মতো প্রয়োজনীয় সামগ্রী কেনার অর্থ ছিল না তাঁদের। শুধু গরিবই নন, একেবারে হতদরিদ্র অবস্থা ছিল তাঁদের। ছবি-ইন্সটাগ্রাম
লুকাকু নিজেই তাঁর সেই লড়াইয়ের দিনগুলির স্মৃতিমন্থন করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ছোটবেলায় বাড়িতে খাবারের প্রচণ্ড অভাব ছিল। বিদ্যুতের বিল দেওয়ার অর্থ ছিল না। তাই অন্ধকারেই প্রার্থনা করতে হত তাঁকে। ছবি-ইন্সটাগ্রাম
পানামার বিরুদ্ধে দুটি গোল করে এবারের বিশ্বকাপ অভিযান দুরন্তভাবে শুরু করেছেন বেলজিয়ামের স্ট্রাইকার রোমেলু লুকাকু। কিন্তু এই চমকপ্রদ উত্থানের পিছনে রয়েছে দারিদ্র্যের সঙ্গে তীব্র লড়াইয়ের কাহিনী। ছবি-ইন্সটাগ্রাম
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -