এ প্রসঙ্গে পুরো ফিট না হওয়া সত্ত্বেও খেলতে নেমে কপিলদেবের ম্যাচ জেতানো পারফরম্যান্সের কথা উল্লেখ করেছেন গাওস্কর। তিনি বলেছেন, ‘১৯৮১ সালে মেলবোর্ন টেস্টের চতুর্থ দিনের খেলা শেষ হওয়ার পর আমি কপিলকে প্রশ্ন করি, ও পঞ্চম দিন এক ঘণ্টা বল করতে পারবে কি না। ৩ উইকেটে ৪০ রান হাতে নিয়ে খেলতে নেমে শেষ দিন জয়ের জন্য অস্ট্রেলিয়ার দরকার ছিল ১০০ রান। আমাদের জয়ের জন্য সাত উইকেট দরকার ছিল। পেইন কিলার নিয়ে বল করতে নেমে কপিল ৫ উইকেট নেয়। বাকিটা ইতিহাস। আমি দলে কপিলের উপস্থিতির মূল্য জানতাম। ওর ৭০ শতাংশ ফিটনেসই যথেষ্ট ছিল। তাই টিম ম্যানেজমেন্টকে বিরাটের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
তবে বিরাট শেষপর্যন্ত খেলতে না পারলেও, চতুর্থ টেস্টে অস্ট্রেলিয়া মানসিকভাবে এগিয়ে থেকে খেলতে নামবে না বলেই মনে করেন গাওস্কর। কারণ, তাঁর মতে, দু দলের মধ্যে বিশেষ ফারাক নেই। বিরাটকে ছাড়াই লড়াই করতে পারে ভারতীয় দল।
বিরাটের পাশাপাশি বাংলার পেসার মহম্মদ শামিকেও ধর্মশালা টেস্টের দলে দেখতে চাইছেন গাওস্কর। তাঁর মতে, দিনে ২০ ওভার বল করার মতো ফিটনেস থাকলেই শামিকে দলে রাখা উচিত। তিনি শুরুতে উইকেট নিলে পরে রবিচন্দ্রন অশ্বিন, রবীন্দ্র জাডেজাদের সুবিধা হবে।