এই ম্যাচের প্রথম দিন থেকেই পাকিস্তানের দাপট ছিল। প্রথম ইনিংসে মাত্র ১৮৪ রানেই গুটিয়ে যায় ইংল্যান্ড। সর্বোচ্চ ৭০ রান করেন অ্যালেস্টার কুক। আব্বাস চারটি এবং হাসান আলি চারটি উইকেট নেন। প্রথম ইনিংসে ৩৬৩ রান করে পাকিস্তান। অর্ধশতরান করেন আজহার আলি (৫০), আসাদ শফিক (৫৯), বাবর আজম (৬৮) ও শাদাব খান (৫২)। জেমস অ্যান্ডারসন ও বেন স্টোকস তিনটি করে উইকেট নেন।
১৭৯ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ১১০ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ইনিংসে হারের মুখে পড়ে গিয়েছিল ইংল্যান্ড। তিন নম্বরে নামা জো রুট (৬৮) ছাড়া টপ বা মিডল অর্ডারের কোনও ব্যাটসম্যানই রান পাননি। সেই অবস্থা থেকে দলের হাল ধরেন জোস বাটলার (৬৭) ও ডমিনিক বেস। তাঁদের জুটির ফলে ইনিংসে হার এড়াতে সক্ষম হয় ইংল্যান্ড। দ্বিতীয় ইনিংসে হয় ২৪২ রান। আব্বাস এই ইনিংসেও চারটি উইকেট নেন। মহম্মদ আমিরও চার উইকেট নেন। তবে ইনিংসে হার এড়াতে পারলেও, ম্যাচে হার এড়াতে পারেনি ইংল্যান্ড। মাত্র ৬৪ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে আজহারের (৪) উইকেট হারিয়ে জয় পায় পাকিস্তান। ইমাম উল হক ১৮ ও হ্যারিস সোহেল ৩৯ রানে অপরাজিত থাকেন।