স্টিং অপারেশনে উঠে আসা তথ্যের ভিত্তিতে ওই টিভি চ্যানেলটির দাবি, তিনটি ম্যাচেই গড়াপেটার ক্ষেত্রে ডি কোম্পানির হাত রয়েছে। তবে কোনও ভারতীয় ক্রিকেটার এই ঘটনায় জড়িত ছিলেন না। ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার কয়েকজন ক্রিকেটারের হাত রয়েছে এই ঘটনায়। নাম উঠে এসেছে প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে খেলা মুম্বইয়ের ওই প্রাক্তন ক্রিকেটার, শ্রীলঙ্কার জনাকয়েক ক্রিকেটার সহ মাঠকর্মী এবং এক প্রাক্তন পাকিস্তানি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারের।
এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে নড়েচড়ে বসেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার নিয়ামক সংস্থা আইসিসি। কাতারের টিভি চ্যানেলটির স্টিং অপারেশনের পর সেই ভিডিও খতিয়ে দেখতে তা চেয়ে পাঠিয়েছে আইসিসি। তবে আইসিসি-র দুর্নীতি-দমন শাখা কি গড়াপেটা রোধে পুরোপুরি ব্যর্থ? এই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। সবমিলিয়ে ক্রিকেটের ভাবমূর্তি নিয়ে ফের প্রশ্ন ওঠার পর গভীর চিন্তায় ক্রিকেটের নিয়ামক সংস্থা।