পাক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, এখনই অভিযুক্ত দুই ক্রিকেটারকে নোটিস পাঠানো হচ্ছে না। আগে তাঁদের বিরুদ্ধে স্পট-ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে, তারপর তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবা হবে।
ফিটনেস টেস্টে পাশ না করায় পাকিস্তানের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর এবং চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির দলে সুযোগ পাননি আকমল। গত বছরের মার্চে মোহালিতে টি-২০ বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ম্যাচের পর আর পাকিস্তানের হয়ে খেলার সুযোগ পাননি সামি। তবে এই দুই ক্রিকেটারই বিভিন্ন দেশে টি-২০ লিগ খেলছেন। তাঁরা পাকিস্তান সুপার লিগেও খেলেছেন।
আকমল এই মুহূর্তে লন্ডনে রয়েছেন। পিসিবি-র হাই পারফরম্যান্স শিবিরে যোগ না দিয়ে তিনি কাউকে কিছু না জানিয়েই হাঁটুর চোটের চিকিৎসার জন্য লন্ডনে চলে গিয়েছেন। সামি অবশ্য করাচিতে আছেন। পাকিস্তান সুপার লিগের পাশাপাশি বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগেও বেশ কয়েকজন পাক ক্রিকেটার খেলেন। তাই সেখানেও স্পট-ফিক্সিং হয়েছে কি না, তদন্ত করে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পিসিবি।