আখতার তাঁর ইউটিউব চ্যানেলে বলেছেন, দেশভাগের পর এই প্রথম আমরা ভারতকে সমর্থন করলাম। আমি নিশ্চিত ভারত সর্বতো চেষ্টা করেছে। কিন্তু তাদের সেই খেলাতেও পাকিস্তানের কোনও লাভ হল না। পাকিস্তানের আশার প্রদীপ উজ্জ্বল হল না। এই প্রথম সমগ্র উপমহাদেশ, পাকিস্তানি, বাংলাদেশি, শ্রীলঙ্কার মানুষ ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ভারতের জয় প্রার্থনা করেছিলেন। তবে মনে হয়, সেই প্রার্থনার কোনও ফল হল না। কারণ তারা ম্যাচটা হেরে গিয়েছে।
উল্লেখ্য, ইংল্যান্ডকে হারানোর ব্যাপারে টুর্নামেন্টে এই ম্যাচের আগে পর্যন্ত অপরাজিত থাকা ভারতের ওপর ভরসা করছিল পাকিস্তান। কারণ, ইংল্যান্ড হারলে সরফরাজ আহমেদের দলের সেমিফাইনালে যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে।
গত শনিবার আফগানিস্তানকে হারিয়ে পয়েন্ট তালিকায় ইংল্যান্ডকে সরিয়ে চতুর্থ স্থানে উঠে এসেছিল পাকিস্তান। আখতার তাই ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ম্যাচে ভারতকে সমর্থনের আর্জি জানিয়েছিলেন।
কিন্তু ভারতকে হারিয়ে ১০ পয়েন্ট নিয়ে ফের চতুর্থ স্থানে উঠে এসেছে ইংল্যান্ড। পাকিস্তানের থেকে এক পয়েন্ট বেশি তাদের। পাকিস্তানের পরের ম্যাচ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে।নক আউট পর্বে যাওয়ার জন্য এই ম্যাচ জিততেই হবে তাদের। কিন্তু ইংল্যান্ড তাদের পরের ম্যাচে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে দিল পাকিস্তানের শেষ চারে যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ হয়ে যাবে।