অশ্বিনের ওই পোস্ট নিয়ে রসিকতা করে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রাক্তন ক্রিকেটার হার্শেল গিবস মন্তব্য করেন, তাহলে এই জুতো অশ্বিনকে আরও বেশি দ্রুত ছুটতে সাহায্য করবে।
গিবসের এই মন্তব্য খুব একটা ভালো লাগেনি অশ্বিনের। তিনি ঘুরিয়ে ২০০০ সালের ম্যাচ-ফিক্সিং ঘটনা নিয়ে খোঁচা দেন গিবসকে। পরে অবশ্য এই ট্যুইট ডিলিট করে দেন অশ্বিন।
ওই ট্যুইটে অশ্বিন লেখেন, হ্যাঁ, আমি হয়ত তোমাদের মতো দ্রুত দৌড়তে পারি না। কিন্তু নীতি মেনে চলি। ম্যাচ ফিক্সিং করি না। এতে আমার ভাতের অভাব হয় না।
এর জবাবে গিবস লেখেন, বুঝলাম, তুমি রসিকতা বোঝ না।
শেষপর্যন্ত অশ্বিন বোধহয় বুঝতে পারেন যে, রসিকতাটি ভুল দিশায় চলে গিয়েছে। পুরো বিষয়টি নিয়ে ভুলবোঝাবুঝির অবসান ঘটাতে তিনি গিবসের সঙ্গে নৈশভোজে যাওয়ার প্রস্তাবও দেন। তিনি লেখেন, আমার জবাবটাও রসিকতা ছিল। কিন্ত ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। যাক গে, এ ব্যাপারে আমরা একদিন নৈশভোজ করব।
অশ্বিনের খোঁচাটি নিয়ে ট্যুইটেরেটি-রাও মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানান। ব্যাপারটি নিয়ে জলঘোলা হচ্ছে দেখে শেষপর্যন্ত ট্যুইটটি মুছে ফেলেন অশ্বিন।
উল্লেখ্য, ১৯৯৯-২০০০-এ ক্রিকেট ম্যাচ ফিক্সিংয়ে গিবসের নাম উঠেছিল। দোষী হওয়ায় গিবসের ওপর নিষেধাজ্ঞাও আরোপিত হয়েছিল। গিবস ছাড়াও মহম্মদ আজহারউদ্দিন, হ্যান্সি ক্রোনিয়ে ও অজয় জাদেজার মতো ক্রিকেটারদের নাম সামনে এসেছিল।