আজই ভোর রাতে দেশে ফেরেন সাক্ষী। তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে ইন্দিরা গাঁধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হাজির ছিলেন হরিয়ানার বিজেপি মন্ত্রীরা। বাহাদুর গড়ে এক সভায় সাক্ষীকে সম্বর্ধনা দেন মুখ্যমন্ত্রী। হাজির ছিলেন রাজ্যের অন্যান্য নেতা মন্ত্রীরাও। প্রচলিত প্রথা অনুযায়ী পাগড়ি পরিয়ে সম্মান জানানো হয় সাক্ষীকে। সাক্ষীর হাতে আড়াই কোটি টাকার চেক দেওয়ার পাশপাশি তাঁকে হরিয়ানার ‘বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও’-এর অ্যাম্বাসাডর করা হয়।
খট্টর বলেন, রিওতে ভারতের দুই মেয়ে সাক্ষী মালিক এবং পি ভি সিন্ধু পদক জিতেছে। মেয়েরা দেশের মুখ উজ্জ্বল করছে এটা ভীষণই গর্বের। দেশকে গর্বিত করেছেন তাঁরা।
হরিয়ানার মেয়ে পুরস্কার পাওয়ায় উচ্ছ্বসিত মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, শুধু দেশই নয়, হরিয়ানা রাজ্য, তাঁর শহর রোহতাক, তাঁর কোচ এবং পরিবারকেও গর্বিত করেছে সাক্ষী। হরিয়ানা সরকার আরও বেশি করে খেলার প্রচার করবে। প্রসঙ্গত, সাক্ষী ভারতীয় রেলে কর্মরত। খট্টর জানিয়েছেন, শীঘ্রই পদোন্নতি হবে তাঁর।
সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানে তাঁর পাশে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন সাক্ষী। তিনি চান, ভবিষ্যতেও এভাবেই সকলে তাঁর পাশে থাকুক। দেশের জন্য আরও মেডেল আনতে বদ্ধপরিকর সাক্ষী। তিনি বলেন, ‘বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও’-এর পাশাপাশি ‘বেটি খিলাও’-এই প্রচারও করবেন তিনি।