তখন জমিয়ে ব্যাট করছিলেন ইশান। দ্রুত রান তুলছিলেন তিনি। ইনিংসের ১৯ তম ওভারে আরসিবি-র বোলার শ্রীনাথ অরবিন্দ বাউন্সার দেন। ইশান ওই বাউন্সার খেলতে পারেননি। এরপরই কোহলিকে স্লেজিং করতে দেখা যায়। কিন্তু একটুকু ধৈর্য্য হারাননি ইশান। ব্যাটেই স্লেজিংয়ের জবাব দিলেন। পরের বলটাতেই দুরন্ত শট খেললেন তিনি। বল গেল বাউন্ডারির ওপারে।ছক্কা।
কোহলি ভারতীয় দলের তিনটি ফর্ম্যাটেরই অধিনায়ক। সিনিয়র ক্রিকেটার হিসেবেও তাঁর কাছ থেকে এই ব্যবহার প্রত্যাশিত নয়।
ইশান এই ম্যাচে ১৬ বলে ৩৯ রানের ইনিংস খেলেন। তাঁর ইনিংস সাজানো ছিল দুটি বাউন্ডারি ও চারটি ওভার বাউন্ডারিতে।
ইশানের বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ের দৌলতে ম্যাচে ফিরে এসেছিল গুজরাত। কিন্তু দ্বিতীয় প্রান্তে অন্য কোনও ব্যাটসম্যান তাঁকে সাহায্য করতে পারেননি। তাই দলকে হেরে যেতে হয়।