গত বিশ্বকাপে ১০ নম্বরে শেষ করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। এবার সেখান থেকে আরও ভাল জায়গায় উঠে আসার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী ড্রামন্ড। তিনি বলেছেন, দশ নম্বর জায়গা পাওয়াটা দক্ষিণ আফ্রিকার এযাবত্ সবচেয়ে সেরা ফল। নিঃসন্দেহে সেখান থেকে উন্নতি করার লক্ষ্য রয়েছে আমাদের। নিজেদের সেরাটা উজাড় করে দেশকে গর্বিত করতে চাই আমরা। ফ্রান্সের বিরুদ্ধে চারটে টেস্ট ম্যাচ খেলে এখানে এসেছি আমরা। ফলে টু্র্নামেন্টের আগে খানিকটা ম্যাচ প্র্যাকটিসও হয়েছে।
ইতিমধ্যে একে একে আসছে প্রতিযোগিতার দলগুলি। সেরা দলগুলির অন্যতম আর্জেন্টিনাও হাজির। ওদের টিমের সাড়াজাগানো খেলোয়াড় গনজালো পিলাট বলেছেন, ভুবনেশ্বরে ফের উত্তাল দর্শকমন্ডলীর সামনে খেলতে পারব, একটা দারুণ টুর্নামেন্ট হবে। গোটা টিম মুখিয়ে রয়েছে এজন্য।
অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনার প্রধান কোচ বদল হয়েছে। জার্মান মারিয়ানো ওরজকো ২০১৮-র গোড়ায় কার্লোস রেতেগুইয়ের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন, ২০০০ ও ২০০৪ এর অলিম্পিক গেমসে আর্জেন্টিনার হয়ে খেলেওছেন। পিলাটের বক্তব্য, আমাদের বেশ ভাল অভিজ্ঞতা আছে বলে মনে হয়। নতুন কোচের তত্ত্বাবধানে বিশ্বকাপের আগে বেশ কয়েকটা টুর্নামেন্টে খেলেছি, ওঁর অধীনে ভালই খেলছি আমরা।