এমনিতেই দফায় দফায় কেন্দ্রের সঙ্গে আলোচনা চললেও এখনও বেরিয়ে আসেনি কোনও দিশা। কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে একরোখা অবস্থান নিয়েছেন কৃষকরা। কেন্দ্রও নমনীয় হয়নি আইন প্রত্যাহারে। যার জেরে ক্রমশ বাড়ছে কৃষকদের আন্দোলনের ঝাঁঝ।
এমন অবস্থায় চলতে থাকা জট যাতে দ্রুত কেটে যায়, জন্মদিনে সেই প্রার্থনাই করেছেন যুবি। যুবরাজ এক সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে লিখেছেন, ‘ইচ্ছা, শখ মনবাসনা পূরণের মঞ্চ জন্মদিন। এবারের জন্মদিনে আনন্দ করে উদযাপনের বদলে আমার শুধু প্রার্থনা করতে চাই। প্রার্থনা করব যাতে দ্রুত কৃষকদের ও সরকারের আলোচনায় কোনও ইতিবাচক ফলাফল বেরিয়ে আসে। কৃষকরাই আমাদের জীবনের চালিকাশক্তি। তাদের সমস্যা প্রয়োজনীয় গুরুত্ব দিয়ে শুনে শান্তিপূর্ণ আলোচনায় সুরাহা করা উচিত। জয় জওয়ান, জয় কিষাণ, জয় হিন্দ।’
কিছুদিন আগেই কৃষকদের পাশে দাঁড়িয়ে যে ক্রীড়াবিদরা পদক ফিরিয়ে দিয়েছেন তাঁদের সমর্থনে মুখ খুলেছিলেন যোগরাজ সিংহ। দ্রুত এবার কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন যুবরাজের বাবা। সেই সময় মুখ না খুললেও যোগরাজের মন্তব্যে যদি কেউ ক্ষুন্ন হয়ে থাকেন, তাঁর জন্য ক্ষমাও চেয়ে নিয়েছেন যুবি। তবে এটাও জানাতে ভোলেননি ‘মিস্টার যোগরাজ সিংহ’ যে মন্তব্য করেছেন, তা একেবারেই তাঁর ব্যক্তিগত মতামত যার সঙ্গে যুবির ভাবনাচিন্তা এক নয় বলেও জানান তিনি।